- Fri Oct 16, 2020 12:41 pm#3793
বাংলাদেশের তাপমাত্রা
বাংলাদেশের - বার্ষিক – গ্রীষ্মকাল – বর্ষাকাল – শীতকাল
গড় তাপমাত্রা – ২৬.০১॰সে. - ২৮॰সে. - ২৭॰সে. – ১৭.৭॰সে.
বাংলাদেশের – উষ্ণতম – শীতলতম
স্থান – নাটোরের লালপুর – সিলেটের শ্রীমঙ্গল
জেলা – রাজশাহী – সিলেট
মাস – এপ্রিল – জানুয়ারি
বাংলাদেশের বৃষ্টিপাত
বাংলাদেশের বার্ষিক গড় বৃষ্টিপাত – ২০৩ সে.মে বা ২০৩০ মি.মি
বাংলাদেশের সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাতের স্থান – সিলেটের লালখান
বাংলাদেশের সর্বনিম্ন বৃষ্টিপাতের স্থান – নাটোরের লালপুর
ঋতুভিত্তিক বৃষ্টিপাত – ক.বাংলাদেশের মোট বৃষ্টিপাতের এক পঞ্চাংশ গ্রীষ্মকাল হয়।
খ. বাংলাদেশের মোট বৃষ্টিপাতের পাচ ভাগের প্রায় চার ভাগ বৃষ্টিপাত বর্ষাকালে হয়।
গ.উত্তর-পূর্ব শুল্ক মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে শীতকালে কম বৃষ্টিপাত হয়।
বাংলাদেশের ঋতুবৈচিত্র
বাংলাদেশের মোট ঋতু – ৬টি। যথা: গ্রীষ্ম, বর্ষা, শরৎ, হেমন্ত, শীত ও বসন্ত।
গ্রীষ্ম = বৈশাখ+জৈষ্ঠ্য
শরৎ=ভাদ্র+আশ্বিন
শীত=পৌষ+মাঘ
বর্ষা=আষাঢ়+শ্রাবণ
হেমন্ত=কার্তিক+অগ্রহায়ন
বসন্ত=ফাল্গুন+চৈত্র
মহাকাশ গবেষণা ও দূর অনুধাবণ কেন্দ্র
মহাকাশ গবেষণাকারী সরকারি সংস্থা ঢাকার আগারগাও অবস্থিত। এটি ঘূর্ণিঝড় ও দুর্যোগের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের একমাত্র পূর্বাভাস কেন্দ্র। ১৯৮০ সালে প্রতিষ্ঠিত সংস্থাটি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীনে কাজ করে।
বাংলাদেশে আঘাতহানা ঘূর্ণিঝড়
ঘূর্ণিঝড় হলো গ্রীষ্মমন্ডলীয় ঝড় বা বায়ুমন্ডলীয় একটি উত্তাপ অবস্থা। যা বাতাসে প্রচন্ড ঘূর্ণায়ন গতির ফলে সংঘটিত হয়। ঘূর্ণিঝড়ের ইংরেজি প্রতিশব্দ সাইক্লোন গ্রিক শব্দ কাইক্লোস থেকে এসেছে যার অর্থ কুন্ডলী পাকানো সাপ। ১৯৪৫ সাল থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে গ্রীষ্মমন্ডলীয় অঞ্চলে ঝড়ের নামকরণ শুরু হয়। মোরা একটি থাই শব্দ।
৪ মে ২০১৯ সালে বাংলাদেশের উপকূলে আঘাত হানে ঘূর্ণিঝড় ফণি।
বাংলাদেশের উপকূলে ‘রোয়ানু’ আঘাত হানে – ২১ মে ২০১৬।
রোয়ানু একটি মালদ্বীপের শব্দ এর অর্থ – নারিকেলের ছোবড়ার তৈরি দড়ি
কালবৈশাখী হয় – বৈশাখ মাসে
১৯৭০ সালের বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি ক্ষয়ক্ষতি ও প্রাণহানি ঘটে।
বাংলাদেশের - বার্ষিক – গ্রীষ্মকাল – বর্ষাকাল – শীতকাল
গড় তাপমাত্রা – ২৬.০১॰সে. - ২৮॰সে. - ২৭॰সে. – ১৭.৭॰সে.
বাংলাদেশের – উষ্ণতম – শীতলতম
স্থান – নাটোরের লালপুর – সিলেটের শ্রীমঙ্গল
জেলা – রাজশাহী – সিলেট
মাস – এপ্রিল – জানুয়ারি
বাংলাদেশের বৃষ্টিপাত
বাংলাদেশের বার্ষিক গড় বৃষ্টিপাত – ২০৩ সে.মে বা ২০৩০ মি.মি
বাংলাদেশের সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাতের স্থান – সিলেটের লালখান
বাংলাদেশের সর্বনিম্ন বৃষ্টিপাতের স্থান – নাটোরের লালপুর
ঋতুভিত্তিক বৃষ্টিপাত – ক.বাংলাদেশের মোট বৃষ্টিপাতের এক পঞ্চাংশ গ্রীষ্মকাল হয়।
খ. বাংলাদেশের মোট বৃষ্টিপাতের পাচ ভাগের প্রায় চার ভাগ বৃষ্টিপাত বর্ষাকালে হয়।
গ.উত্তর-পূর্ব শুল্ক মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে শীতকালে কম বৃষ্টিপাত হয়।
বাংলাদেশের ঋতুবৈচিত্র
বাংলাদেশের মোট ঋতু – ৬টি। যথা: গ্রীষ্ম, বর্ষা, শরৎ, হেমন্ত, শীত ও বসন্ত।
গ্রীষ্ম = বৈশাখ+জৈষ্ঠ্য
শরৎ=ভাদ্র+আশ্বিন
শীত=পৌষ+মাঘ
বর্ষা=আষাঢ়+শ্রাবণ
হেমন্ত=কার্তিক+অগ্রহায়ন
বসন্ত=ফাল্গুন+চৈত্র
মহাকাশ গবেষণা ও দূর অনুধাবণ কেন্দ্র
মহাকাশ গবেষণাকারী সরকারি সংস্থা ঢাকার আগারগাও অবস্থিত। এটি ঘূর্ণিঝড় ও দুর্যোগের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের একমাত্র পূর্বাভাস কেন্দ্র। ১৯৮০ সালে প্রতিষ্ঠিত সংস্থাটি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীনে কাজ করে।
বাংলাদেশে আঘাতহানা ঘূর্ণিঝড়
ঘূর্ণিঝড় হলো গ্রীষ্মমন্ডলীয় ঝড় বা বায়ুমন্ডলীয় একটি উত্তাপ অবস্থা। যা বাতাসে প্রচন্ড ঘূর্ণায়ন গতির ফলে সংঘটিত হয়। ঘূর্ণিঝড়ের ইংরেজি প্রতিশব্দ সাইক্লোন গ্রিক শব্দ কাইক্লোস থেকে এসেছে যার অর্থ কুন্ডলী পাকানো সাপ। ১৯৪৫ সাল থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে গ্রীষ্মমন্ডলীয় অঞ্চলে ঝড়ের নামকরণ শুরু হয়। মোরা একটি থাই শব্দ।
৪ মে ২০১৯ সালে বাংলাদেশের উপকূলে আঘাত হানে ঘূর্ণিঝড় ফণি।
বাংলাদেশের উপকূলে ‘রোয়ানু’ আঘাত হানে – ২১ মে ২০১৬।
রোয়ানু একটি মালদ্বীপের শব্দ এর অর্থ – নারিকেলের ছোবড়ার তৈরি দড়ি
কালবৈশাখী হয় – বৈশাখ মাসে
১৯৭০ সালের বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি ক্ষয়ক্ষতি ও প্রাণহানি ঘটে।