- Sat Oct 10, 2020 4:49 pm#3698
নাম – পরিচিতি
মাওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী – সভাপতি: ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি।
কমরেড মনি সিংহ – সভাপতি: বাংলাদেশ কমিউনিস্ট পার্টি।
অধ্যাপক মোজাফফর আহমেদ – সভাপতি: ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি।
শ্রী মনোরঞ্জন ধর – সভাপতি: বাংলাদেশের জাতীয় কংগ্রেস।
তাজউদ্দীন আহমেদ – প্রধানমন্ত্রী: বাংলাদেশ সরকার।
খন্দকার মোশতাক আহমেদ – পররাষ্ট্রমন্ত্রী: বাংলাদেশ সরকার।
মুক্তিযুদ্ধের সামরিক প্রশাসন
তেলিয়াপাড়া রণকৌশল: ১৯৭১ সালের ৪ এপ্রিল সিলেটের তেলিয়াপাড়া পাকিস্তান সেনাবাহিনী ইস্ট পাকিস্তান রাইফেলস, আনসার ও পুলিশবাহিনীর উচ্চপদস্থ বাঙালি সদস্যরা এক বৈঠকে মিলিত হয়ে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর বিরূদ্ধে এক সম্মিলিত আক্রমণের পরিকল্পনা করেন। এ সভাতেই মুক্তিযুদ্ধের অংশগ্রহণকারী বাহিনী সম্পর্কিত সাংগঠনিক ধারণা এবং কমান্ড কাঠামোর রূপরেখা প্রণীত হয়। মুক্তিবাহিনী সরকারি পর্যায়ে দুই ভাগে বিভক্ত ছিল – নিয়মিত ও অনিয়মিত বাহিনী।
নিয়মিত বাহিনী
ক.সেক্টর ট্রপস: প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমেদের নির্দেশে সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান জেনারেল এমজি ওসমানী সুষ্ঠুভাবে মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনার জন্য সমগ্র যুদ্ধক্ষেত্রকে ১১টি সেক্টরে এবং ৬৪ টি সাবসেক্টরে ভাগ করেন। প্রতিটি সেক্টরের দায়িত্ব একজন সেক্টর কমান্ডারের ওপর ন্যাস্ত করা হয়।
খ.ব্রিগেড ফোর্স: ১১টি সেক্টর ও অনেকগুলো সাবসেক্টর ছাড়াও রনাঙ্গনকে তিনটি বিগ্রেড ফোর্সে বিভক্ত করা হয়। ফোর্সের নামকরণ করা হয় অধিনায়কদের নামানুসারে। জেড ফোর্স: মেজর জিয়াউর রহমান, এস ফোর্স: মেজর কে এম শফিউল্লাহ এবং কে ফোর্স: মেজর খালেদ মোশারফ।
অনিয়মিত বাহিনী
এ বাহিনীতে ছিল ছাত্র ও যুবকরা । গেরিলা পদ্ধতিতে যুদ্ধ করার জন্য এদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছিল। এদের বলা হতো ফ্রিডম ফাইটারস, সরকারি নাম ছিল অনিয়মিত বাহিনী বা গণবাহিনী।
অপারেশন সার্চলাইট
পাকিস্তানি সেনারা ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাতে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে যে গণহত্যা মূলক অভিযান চালায় তার নাম দেওয়া হয়েছিল অপারেশন সার্চলাইট।
অপারেশন বিগ বার্ড
অপারেশন ব্লিজ ও অপারেশন সার্চলাইটের কোথাও শেখ মুজিবুর রহমানের নাম সরাসরি ছিল না। তবে পাকিস্তানি সেনাদের এসব অপারেশনে বিগ বার্ড নামে বঙ্গবন্ধুর একটি কোড নাম ছিল। বঙ্গবন্ধুকে গ্রেপ্তার করে পাকিস্তানিদের হাতে বন্দি করার প্রক্রিয়ার নামই ছিল অপারেশন বিগ বার্ড।
মাওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী – সভাপতি: ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি।
কমরেড মনি সিংহ – সভাপতি: বাংলাদেশ কমিউনিস্ট পার্টি।
অধ্যাপক মোজাফফর আহমেদ – সভাপতি: ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি।
শ্রী মনোরঞ্জন ধর – সভাপতি: বাংলাদেশের জাতীয় কংগ্রেস।
তাজউদ্দীন আহমেদ – প্রধানমন্ত্রী: বাংলাদেশ সরকার।
খন্দকার মোশতাক আহমেদ – পররাষ্ট্রমন্ত্রী: বাংলাদেশ সরকার।
মুক্তিযুদ্ধের সামরিক প্রশাসন
তেলিয়াপাড়া রণকৌশল: ১৯৭১ সালের ৪ এপ্রিল সিলেটের তেলিয়াপাড়া পাকিস্তান সেনাবাহিনী ইস্ট পাকিস্তান রাইফেলস, আনসার ও পুলিশবাহিনীর উচ্চপদস্থ বাঙালি সদস্যরা এক বৈঠকে মিলিত হয়ে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর বিরূদ্ধে এক সম্মিলিত আক্রমণের পরিকল্পনা করেন। এ সভাতেই মুক্তিযুদ্ধের অংশগ্রহণকারী বাহিনী সম্পর্কিত সাংগঠনিক ধারণা এবং কমান্ড কাঠামোর রূপরেখা প্রণীত হয়। মুক্তিবাহিনী সরকারি পর্যায়ে দুই ভাগে বিভক্ত ছিল – নিয়মিত ও অনিয়মিত বাহিনী।
নিয়মিত বাহিনী
ক.সেক্টর ট্রপস: প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমেদের নির্দেশে সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান জেনারেল এমজি ওসমানী সুষ্ঠুভাবে মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনার জন্য সমগ্র যুদ্ধক্ষেত্রকে ১১টি সেক্টরে এবং ৬৪ টি সাবসেক্টরে ভাগ করেন। প্রতিটি সেক্টরের দায়িত্ব একজন সেক্টর কমান্ডারের ওপর ন্যাস্ত করা হয়।
খ.ব্রিগেড ফোর্স: ১১টি সেক্টর ও অনেকগুলো সাবসেক্টর ছাড়াও রনাঙ্গনকে তিনটি বিগ্রেড ফোর্সে বিভক্ত করা হয়। ফোর্সের নামকরণ করা হয় অধিনায়কদের নামানুসারে। জেড ফোর্স: মেজর জিয়াউর রহমান, এস ফোর্স: মেজর কে এম শফিউল্লাহ এবং কে ফোর্স: মেজর খালেদ মোশারফ।
অনিয়মিত বাহিনী
এ বাহিনীতে ছিল ছাত্র ও যুবকরা । গেরিলা পদ্ধতিতে যুদ্ধ করার জন্য এদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছিল। এদের বলা হতো ফ্রিডম ফাইটারস, সরকারি নাম ছিল অনিয়মিত বাহিনী বা গণবাহিনী।
অপারেশন সার্চলাইট
পাকিস্তানি সেনারা ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাতে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে যে গণহত্যা মূলক অভিযান চালায় তার নাম দেওয়া হয়েছিল অপারেশন সার্চলাইট।
অপারেশন বিগ বার্ড
অপারেশন ব্লিজ ও অপারেশন সার্চলাইটের কোথাও শেখ মুজিবুর রহমানের নাম সরাসরি ছিল না। তবে পাকিস্তানি সেনাদের এসব অপারেশনে বিগ বার্ড নামে বঙ্গবন্ধুর একটি কোড নাম ছিল। বঙ্গবন্ধুকে গ্রেপ্তার করে পাকিস্তানিদের হাতে বন্দি করার প্রক্রিয়ার নামই ছিল অপারেশন বিগ বার্ড।