- Sat Oct 10, 2020 4:22 pm#3697
গবাদিপশুর জাত উন্নয়নে পাকিস্তান-ভারত উপমহাদেশে প্রথম অগ্রণী ভূমিকা পালন করে – ব্রিটিশ নাগরিক লর্ড লিন লিথগো।
বাংলাদেশের গবাদিপশুর ভ্রুণ প্রথম বদল করা হয় – ৫ মে ১৯৯৫ সালে।
বাংলাদেশ গবাদিপশু গবেষণা ইনস্টিটিউট অবস্থিত – ঢাকার সাভারে।
কেন্দ্রীয় গো প্রজনন ও দুগ্ধ খামার অবস্থিত – ঢাকার সাভারে।
দুগ্ধজাত সামগ্রীর জন্য বিখ্যাত লাহিড়ীমোহন হাট অবস্থিত – পাবনায়।
মহিষ প্রজনন কেন্দ্র অবস্থিত – বাগেরহাট।
ছাগল প্রজনন কেন্দ্র অবস্থিত – সিলেটের টিলাগড়ে।
ছাগল উন্নয়ন ও পাঠা কেন্দ্র অবস্থিত – রাজবাড়ী হাট।
বন্যপ্রাণী প্রজনন কেন্দ্র অবস্থিত – করমজল, সুন্দরবন।
হরিণ প্রজনন কেন্দ্র অবস্থিত - কক্সবাজার জেলার ডুলাহাজরায়।
কুমীর প্রজনন কেন্দ্র অবস্থিত – ময়মনসিংহের ভালুকায়।
গাধা প্রজনন কেন্দ্র অবস্থিত – রাঙামাটি জেলায়।
উন্নত জাতের গাভি - হরিয়ানা, সিদ্ধি, আয়ের শায়ের ইত্যাদি।
সবচেয়ে বেশি দুদ্ধ প্রদানকারী গাভির জাত – ফ্রিসিয়ান।
ব্রয়লার – যেসব মুরগি কেবল মাংস উৎপাদনে ব্যবহৃত হয় তাদের ব্রয়লার বলে।
উন্নত জাতের ব্রয়লার মুরগি – হাইব্রো, স্টার ব্রো, ইন্ডিয়ান রোভাব।
সবচেয়ে বেশি ডিম দেয় – লেগহর্ন।
মাংস ও ডিম উভয়ই পাওয়া যায় – রোড আইল্যান্ড রেড এবং অস্টারলক জাতের মুরগি থেকে।
যমুনাপাড়ি ছাগলের অপর নাম – রাম ছাগল।
কুষ্টিয়া গ্রেড – বিশ্ববাজারে বাংলাদেশের ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগলের চামড়ার নাম।
ব্ল্যাক বেঙ্গল - এক ধরনের ছাগল।
বনরুই – এক ধরনের বিড়াল।
ঘড়িয়াল দেখা যায় – পদ্মা নদীতে।
মুরগির রোগ – রাণীক্ষেত, বসন্ত, রক্ত আমাশয়, কলেরা ইত্যাদি।
গবাদি পশুর রোগ – গো বসন্ত, যক্ষা, ব্ল্যাককোয়াটার।
হাঁসের রোগ – ডাক প্লেগ, রোপা।
বাংলাদেশের গবাদিপশুর ভ্রুণ প্রথম বদল করা হয় – ৫ মে ১৯৯৫ সালে।
বাংলাদেশ গবাদিপশু গবেষণা ইনস্টিটিউট অবস্থিত – ঢাকার সাভারে।
কেন্দ্রীয় গো প্রজনন ও দুগ্ধ খামার অবস্থিত – ঢাকার সাভারে।
দুগ্ধজাত সামগ্রীর জন্য বিখ্যাত লাহিড়ীমোহন হাট অবস্থিত – পাবনায়।
মহিষ প্রজনন কেন্দ্র অবস্থিত – বাগেরহাট।
ছাগল প্রজনন কেন্দ্র অবস্থিত – সিলেটের টিলাগড়ে।
ছাগল উন্নয়ন ও পাঠা কেন্দ্র অবস্থিত – রাজবাড়ী হাট।
বন্যপ্রাণী প্রজনন কেন্দ্র অবস্থিত – করমজল, সুন্দরবন।
হরিণ প্রজনন কেন্দ্র অবস্থিত - কক্সবাজার জেলার ডুলাহাজরায়।
কুমীর প্রজনন কেন্দ্র অবস্থিত – ময়মনসিংহের ভালুকায়।
গাধা প্রজনন কেন্দ্র অবস্থিত – রাঙামাটি জেলায়।
উন্নত জাতের গাভি - হরিয়ানা, সিদ্ধি, আয়ের শায়ের ইত্যাদি।
সবচেয়ে বেশি দুদ্ধ প্রদানকারী গাভির জাত – ফ্রিসিয়ান।
ব্রয়লার – যেসব মুরগি কেবল মাংস উৎপাদনে ব্যবহৃত হয় তাদের ব্রয়লার বলে।
উন্নত জাতের ব্রয়লার মুরগি – হাইব্রো, স্টার ব্রো, ইন্ডিয়ান রোভাব।
সবচেয়ে বেশি ডিম দেয় – লেগহর্ন।
মাংস ও ডিম উভয়ই পাওয়া যায় – রোড আইল্যান্ড রেড এবং অস্টারলক জাতের মুরগি থেকে।
যমুনাপাড়ি ছাগলের অপর নাম – রাম ছাগল।
কুষ্টিয়া গ্রেড – বিশ্ববাজারে বাংলাদেশের ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগলের চামড়ার নাম।
ব্ল্যাক বেঙ্গল - এক ধরনের ছাগল।
বনরুই – এক ধরনের বিড়াল।
ঘড়িয়াল দেখা যায় – পদ্মা নদীতে।
মুরগির রোগ – রাণীক্ষেত, বসন্ত, রক্ত আমাশয়, কলেরা ইত্যাদি।
গবাদি পশুর রোগ – গো বসন্ত, যক্ষা, ব্ল্যাককোয়াটার।
হাঁসের রোগ – ডাক প্লেগ, রোপা।