- Fri Oct 09, 2020 3:14 pm#3674
গ্যাসক্ষেত্র – অবস্থান
হরিপুর – সিলেট
তিতাস – ব্রাহ্মণবাড়িয়া
বাখরাবাদ – কুমিল্লা
কুতুবদিয়া – কক্সবাজার
কামতা – সিলেট
সাঙ্গু – বঙ্গোপসাগর
বাঙ্গুরা – কুমিল্লা
শ্রীকাইল – কুমিল্লা
ছাতক – সুনামগঞ্জ
কৈলাসটিলা – সিলেট
সেমুতাং – খাগড়াছড়ি
বিয়ানিবাজার – সিলেট
সালদা নদী – ব্রাহ্মণবাড়িয়া
বিবিয়ান – হবিগঞ্জ
সুন্দলপুর – নোয়াখালী
রূপগঞ্জ – নারায়ণগঞ্জ
গ্যাসক্ষেত্রে অগ্নিকান্ড: ১৯৯৭ সালে মৌলভিবাজার জেলার কমলগঞ্জ উপজেলার মাগুরছড়া গ্যাসক্ষেত্রে অগ্নিকান্ড হয়। এটি বাংলাদেশের কোনো গ্যাসক্ষেত্রে প্রথম অগ্নিকান্ড। অগ্নিকান্ডের সময় এ গ্যাসক্ষেত্রের দায়িত্বে ছিল যুক্তরাষ্ট্র। ২০০৫ সালে সুনামগঞ্জের টেংরাটিলা গ্যাসক্ষেত্রে অগ্নিকান্ড ঘটে। এ সময় এই গ্যাসক্ষেত্রে কূপ খননের দায়িত্বে ছিল কানাডিয়ান কোম্পানি নাইকো।
বাংলাদেশের বিদ্যুৎখাতে প্রাকৃতিক গ্যাসের ব্যবহার সবচেয়ে বেশি।
প্রাকৃতিক গ্যাস দেশের মোট বাণিজ্যিক জ্বালানি ব্যবহারের প্রায় ৭১ শতাংশ পূরণ করে।
গ্যাজেটেড আকারে প্রকাশিত এ পর্যন্ত দেশের আবিষ্কৃত গ্যাসক্ষেত্রের সংখ্যা ২৭।
প্রাকৃতিক গ্যাসের প্রাথমিক মোট মজুত ৩৯.৯ ট্রিলিয়ন ঘনফুট কিন্তু উত্তোলনযোগ্য মজুত রয়েছে ২৭.৭৬ ট্রিলিয়ন ঘনফুট।
খনিজ তেল
বাংলাদেশে ১৯৮৬ সালে সিলেটের হরিপুরে সর্বপ্রথম খনিজ তেল পাওয়া যায়। এছাড়া মৌলভিবাজার জেলার বরমচালে একটি তেলক্ষেত্র আবিষ্কৃত হয়েছে। ১৯৮৭ সালে হরিপুর তেল ক্ষেত্র থেকে গ্যাস উত্তোলন শুরু হয়। ১৯৯৪ সালে তেল উত্তোলন বন্ধ হয়ে যায়। বাংলাদেশে তেল শোধনাগার ইস্টার্ন রিফাইনারি চট্টগ্রামে অবস্থিত।
বাংলাদেশে তেল গ্যাস অনুসন্ধানকারী নাইকো কানাডার প্রতিষ্ঠান।
ইউনোকল যুক্তরাষ্ট্রের তেল কোম্পানি।
হরিপুর – সিলেট
তিতাস – ব্রাহ্মণবাড়িয়া
বাখরাবাদ – কুমিল্লা
কুতুবদিয়া – কক্সবাজার
কামতা – সিলেট
সাঙ্গু – বঙ্গোপসাগর
বাঙ্গুরা – কুমিল্লা
শ্রীকাইল – কুমিল্লা
ছাতক – সুনামগঞ্জ
কৈলাসটিলা – সিলেট
সেমুতাং – খাগড়াছড়ি
বিয়ানিবাজার – সিলেট
সালদা নদী – ব্রাহ্মণবাড়িয়া
বিবিয়ান – হবিগঞ্জ
সুন্দলপুর – নোয়াখালী
রূপগঞ্জ – নারায়ণগঞ্জ
গ্যাসক্ষেত্রে অগ্নিকান্ড: ১৯৯৭ সালে মৌলভিবাজার জেলার কমলগঞ্জ উপজেলার মাগুরছড়া গ্যাসক্ষেত্রে অগ্নিকান্ড হয়। এটি বাংলাদেশের কোনো গ্যাসক্ষেত্রে প্রথম অগ্নিকান্ড। অগ্নিকান্ডের সময় এ গ্যাসক্ষেত্রের দায়িত্বে ছিল যুক্তরাষ্ট্র। ২০০৫ সালে সুনামগঞ্জের টেংরাটিলা গ্যাসক্ষেত্রে অগ্নিকান্ড ঘটে। এ সময় এই গ্যাসক্ষেত্রে কূপ খননের দায়িত্বে ছিল কানাডিয়ান কোম্পানি নাইকো।
বাংলাদেশের বিদ্যুৎখাতে প্রাকৃতিক গ্যাসের ব্যবহার সবচেয়ে বেশি।
প্রাকৃতিক গ্যাস দেশের মোট বাণিজ্যিক জ্বালানি ব্যবহারের প্রায় ৭১ শতাংশ পূরণ করে।
গ্যাজেটেড আকারে প্রকাশিত এ পর্যন্ত দেশের আবিষ্কৃত গ্যাসক্ষেত্রের সংখ্যা ২৭।
প্রাকৃতিক গ্যাসের প্রাথমিক মোট মজুত ৩৯.৯ ট্রিলিয়ন ঘনফুট কিন্তু উত্তোলনযোগ্য মজুত রয়েছে ২৭.৭৬ ট্রিলিয়ন ঘনফুট।
খনিজ তেল
বাংলাদেশে ১৯৮৬ সালে সিলেটের হরিপুরে সর্বপ্রথম খনিজ তেল পাওয়া যায়। এছাড়া মৌলভিবাজার জেলার বরমচালে একটি তেলক্ষেত্র আবিষ্কৃত হয়েছে। ১৯৮৭ সালে হরিপুর তেল ক্ষেত্র থেকে গ্যাস উত্তোলন শুরু হয়। ১৯৯৪ সালে তেল উত্তোলন বন্ধ হয়ে যায়। বাংলাদেশে তেল শোধনাগার ইস্টার্ন রিফাইনারি চট্টগ্রামে অবস্থিত।
বাংলাদেশে তেল গ্যাস অনুসন্ধানকারী নাইকো কানাডার প্রতিষ্ঠান।
ইউনোকল যুক্তরাষ্ট্রের তেল কোম্পানি।