- Sun Oct 04, 2020 5:22 pm#3594
উন্নয়নশীল দেশে উন্নীত হতে গেলে তিনটি সূচকের মধ্যে অন্তত দুটি সূচত পূরণ করতে হয়। স্বল্পোন্নত দেশগুলোর মধ্যেই বাংলাদেশই প্রথম দেশ হিসেবে তিনটি সূচকের সবকটি সূচক পূরণ করে পরবর্তী ধাপে তথা উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণের যোগ্যতা অর্জন করেছে ২০১৮ সালের মার্চ মাস। অর্থাৎ এলডিসি থেকে বেরিয়ে আসার আবেদন করার যোগ্য হয়েছে। ২০১৮ সাল থেকে ২০২১ সাল এবং ২০২১ সাল থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত দুই দফায় মোট ছয় বছর পর্যবেক্ষণের পর ২০২৪ সালে বাংলাদেশকে উন্নয়নশীল দেশের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত দিবে জাতিসংঘ। আগামী ২০২১ সালে বাংলাদেশকে উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে স্বীকৃতি প্রদানের জন্য সুপারিশ করবে আর ২০২৪ সালে চূড়ান্ত অনুমোদন দিবে জাতিসংঘ। তবে ২০২৪ সালে উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে স্বীকৃতি পেয়ে গেলেও ২০২৭ সাল পর্যন্ত এলডিসি ভুক্ত দেশগুলোর মতোই অন্যান্য বাজার সুবিধা পাবে বাংলাদেশ। আর ওষুধ এর সুবিধা পাবে ২০৩৩ সাল পর্যন্ত। বাংলাদেশের মাথাপিছু জাতীয় আয় এখন ১৯০৯ মার্কিন ডলার ।
মানব সম্পদ উন্নয়ন সূচকে বাংলাদেশের পয়েন্ট এখন ৭২। এক্ষেত্রে ৬২ পর্যন্ত দেশগুলো এলডিসি ভুক্ত ৬৪ ছাড়ালে উন্নয়নশীল দেশ হওয়ার আবেদন করতে পারবে। অর্থনৈতিক ভঙ্গুরতা সূচকে বাংলাদেশের পয়েন্ট এখন ২৫.২। এই পয়েন্ট ৩৬ এর বেশি হলে এলডিসি ভুক্ত হয়। ৩২ এ নামিয়ে আনার পর উন্নয়নশীল দেশ হওয়ার আবেদন করা যায়। যেসব দেশ এখন পর্যন্ত স্বল্পন্নত থেকে উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে উত্তীর্ণ হয়েছে তাদের অধিকাংশের ক্ষেত্রেই প্রবৃদ্ধির হার, ও বৈদিশিক আয় কমেছে। তবে প্রায় প্রত্যেক দেশেই বৈদেশিক বিনিয়োগ বেড়েছে। ২০১৫ সালের জুলাই মাসে বাংলাদেশ নিম্ন আয়ের দেশ হতে নিম্ন মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত হবে। মধ্যম আয়ের দেশ আর উন্নয়নশীল দেশ এক ধারণা নয়। মধ্যম আয়ের দেশ ধারনাটির বিশ্বব্যাংকের আর উন্নয়নশীল দেশ ধারণাটি জাতিসংঘের। বিশ্বব্যাংক শুধু মাথাপিছু আয়ের বিবেচনায় বিশ্বের দেশগুলোকে চারটি শ্রেনীতে ভাগ করে –
১.মাথাপিছু আয় ৯৯৫ মার্কিন ডলার বা তার কম হলে দেশটির নিম্ন আয়ের দেশ হিসেবে বিবেচিত হবে।
২.মাথাপিছু আয় ৯৯৬-৩৮৯৫ মার্কিন ডলার হলে দেশটি নিম্ন মধ্যম আয়ের দেশ বলে পরিণিত হবে।
৩.মাথাপিছু আয় ৩৮৯৬-১২০৫৫ মার্কিন ডলার হলে দেশটি হবে উচ্চ মধ্যম আয়ের দেশ।
৪.১২,০৫৬ মার্কিন ডলার বা তার বেশি হলে মাথাপিছু জাতীয় আয় হলে দেশটি উচ্চ আয়ের দেশ হবে।
বিশ্বব্যাংকের এই শ্রেনীবিন্যাস বা শ্রেণীকরণ সম্পন্ন করা হয় অ্যাটলাস পদ্ধতিতে। অ্যাটলাস পদ্ধতিতে ২০১৮ সালে মাথাপিছু জাতীয় আয় শীর্ষ দেশ সুইজারল্যান্ড। সর্বনিম্ন দেশ বুরুন্ডি। এই পদ্ধতিতে বাংলাদেশের মাথাপিছু জাতীয় আয় ১৪৭০ মার্কিন ডলার।
৯১ তম অস্কার বা একাডেমি অ্যাওয়ার্ড
সেরা চলচিত্র: গ্রিন বুক।
সেরা চলচিত্র পরিচালক: আলফেনসো কুয়ারন।
সেরা অভিনেতা: রামি মালেক।
সেরা অভিনেত্রী: অলিভিয়া কোলম্যান।
সেরা পার্শ্ব অভিনেত্রী: রেজিনা কিং।
সেরা অ্যানিমেটেড মুভি: স্পাইডার ম্যান।
সেরা বিদেশি ভাষার চলচিত্র: রোমা (মেক্সিকো)।
মানব সম্পদ উন্নয়ন সূচকে বাংলাদেশের পয়েন্ট এখন ৭২। এক্ষেত্রে ৬২ পর্যন্ত দেশগুলো এলডিসি ভুক্ত ৬৪ ছাড়ালে উন্নয়নশীল দেশ হওয়ার আবেদন করতে পারবে। অর্থনৈতিক ভঙ্গুরতা সূচকে বাংলাদেশের পয়েন্ট এখন ২৫.২। এই পয়েন্ট ৩৬ এর বেশি হলে এলডিসি ভুক্ত হয়। ৩২ এ নামিয়ে আনার পর উন্নয়নশীল দেশ হওয়ার আবেদন করা যায়। যেসব দেশ এখন পর্যন্ত স্বল্পন্নত থেকে উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে উত্তীর্ণ হয়েছে তাদের অধিকাংশের ক্ষেত্রেই প্রবৃদ্ধির হার, ও বৈদিশিক আয় কমেছে। তবে প্রায় প্রত্যেক দেশেই বৈদেশিক বিনিয়োগ বেড়েছে। ২০১৫ সালের জুলাই মাসে বাংলাদেশ নিম্ন আয়ের দেশ হতে নিম্ন মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত হবে। মধ্যম আয়ের দেশ আর উন্নয়নশীল দেশ এক ধারণা নয়। মধ্যম আয়ের দেশ ধারনাটির বিশ্বব্যাংকের আর উন্নয়নশীল দেশ ধারণাটি জাতিসংঘের। বিশ্বব্যাংক শুধু মাথাপিছু আয়ের বিবেচনায় বিশ্বের দেশগুলোকে চারটি শ্রেনীতে ভাগ করে –
১.মাথাপিছু আয় ৯৯৫ মার্কিন ডলার বা তার কম হলে দেশটির নিম্ন আয়ের দেশ হিসেবে বিবেচিত হবে।
২.মাথাপিছু আয় ৯৯৬-৩৮৯৫ মার্কিন ডলার হলে দেশটি নিম্ন মধ্যম আয়ের দেশ বলে পরিণিত হবে।
৩.মাথাপিছু আয় ৩৮৯৬-১২০৫৫ মার্কিন ডলার হলে দেশটি হবে উচ্চ মধ্যম আয়ের দেশ।
৪.১২,০৫৬ মার্কিন ডলার বা তার বেশি হলে মাথাপিছু জাতীয় আয় হলে দেশটি উচ্চ আয়ের দেশ হবে।
বিশ্বব্যাংকের এই শ্রেনীবিন্যাস বা শ্রেণীকরণ সম্পন্ন করা হয় অ্যাটলাস পদ্ধতিতে। অ্যাটলাস পদ্ধতিতে ২০১৮ সালে মাথাপিছু জাতীয় আয় শীর্ষ দেশ সুইজারল্যান্ড। সর্বনিম্ন দেশ বুরুন্ডি। এই পদ্ধতিতে বাংলাদেশের মাথাপিছু জাতীয় আয় ১৪৭০ মার্কিন ডলার।
৯১ তম অস্কার বা একাডেমি অ্যাওয়ার্ড
সেরা চলচিত্র: গ্রিন বুক।
সেরা চলচিত্র পরিচালক: আলফেনসো কুয়ারন।
সেরা অভিনেতা: রামি মালেক।
সেরা অভিনেত্রী: অলিভিয়া কোলম্যান।
সেরা পার্শ্ব অভিনেত্রী: রেজিনা কিং।
সেরা অ্যানিমেটেড মুভি: স্পাইডার ম্যান।
সেরা বিদেশি ভাষার চলচিত্র: রোমা (মেক্সিকো)।