- Tue Sep 29, 2020 4:42 pm#3507
পঞ্চম ভাগ: আইনসভা (৬৫-৯৩)
অনুচ্ছেদ-৬৫: সংসদ প্রতিষ্ঠা –
১.জাতীয় সংসদ নামে বাংলাদেশের একটি সংসদ থাকিবে এবং এই সংবিধানের বিধানবলি সাপেক্ষে প্রজাতন্ত্রের আইন প্রনয়ন ক্ষমতা সংসদের ওপর ন্যাস্ত হইবে।
২.একক আঞ্চলিক নির্বাচনী এলাকাসমূহ হইতে প্রত্যক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে আইনানুযায়ী নির্বাচিত ৩০০ সদস্য লইয়া এবং এই অনুচ্ছেদের ৩ দফায় কার্করতাবলে উক্ত দফায় বর্ণিত সদস্যদিগকে লইয়া সংসদ গঠিত হইবে। সদস্যগণ সংসদ সদস্য বলে অভিহিত হইবে। ২০১১ প্রবর্তনকালে বিদ্যমান সংসদের অবশিষ্ট মেয়াদে এই অনুচ্ছেদের ২ দফায় প্রত্যক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে নির্বাচিত তিনশত সদস্য এবং ৩ দফায় পঞ্চাশজন মহিলা সদস্য লইয়া সংসদ গঠিত হইবে।
অনুচ্ছেদ-৬৬: সংসদে নির্বাচিত যোগ্যতা অযোগ্যতা।
অনুচ্ছেদ-৬৭: সংসদের আসন শূণ্য হওয়া – কোন সংসদ সদস্যের আসন শূণ্য হইবে যদি –
ক.তাহার নির্বাচনের পর সংসদের প্রথম বৈঠকের তারিখ হইতে ৯০ দিনের মধ্যে তিনি তৃতীয় তফসিলে নির্ধারিত শপথগ্রহণ এবং স্বাক্ষরদান করিতে অসমর্থ হন। তবে, অনুরূপ মেয়াদ অতিবাহিত হওয়ার পূর্বে স্পিকার যথার্থ কারণে তাহা বর্ধিত করিতে পারিবেন।
খ.যদি সংসদের অনুমতি না লইয়া একাদিক্রমে ৯০ বৈঠক দিবস অনুপস্থিত থাকেন।
গ.যদি সংসদ ভাঙিয়া যায়।
অনুচ্ছেদ-৬৮: সংসদ সদস্যের পারিশ্রমিক প্রভৃতি।
অনুচ্ছেদ-৬৯: শপথগ্রহনের পূর্বে আসন গ্রহণ বা ভোটদান করলে সদস্যের অর্থদন্ড।
অনুচ্ছেদ-৭০: পদত্যাগ ইত্যাদির কারনে আসন শূন্য হওয়া – কোন নির্বাচনে কোনো রাজনৈতিক দলের প্রার্থী রূপে মনোনীত হইয়া কোনো ব্যক্তি সংসদ সদস্য নির্বাচিত হইলে তিনি উক্ত দল হইতে পদত্যাগ করেন বা সংসদে উক্ত দলের বিপক্ষে ভোটদান করেন। তাহা হইলে সংসদে তার আসন শূণ্য হইবে।
অনুচ্ছেদ-৭১: দ্বৈত সদস্যতায় বাঁধা।
অনুচ্ছেদ-৭২: সংসদে অধিবেশন –
১.সরকারি বিজ্ঞপ্তি দ্বারা রাষ্ট্রপতি সংসদ আহ্বান, স্থগিত ও ভঙ্গ করিবেন। তবে শর্ত থাকে যে ১২৩ অনুচ্ছেদের ৩ দফার ক উপদফায় উল্লেখিত নব্বই দিন সময় ব্যতীত অন্য সময়ে সংসদের এক অধিবেশনের সমাপ্তি এবং পরবর্ অধিবেশনের প্রথম বৈঠকের মধ্যে ৬০ দিনের অতিরিক্ত বিরতি থাকিবে না।
২.সংসদ সদস্যের যে কোন সাধারণ নির্বাচন এর ফলাফল ঘোষিত হইবার ৩০ দিনের মধ্যে বৈঠক অনুষ্ঠানের জন্য সংসদ আহ্বান করা হইবে।
৩.রাষ্ট্রপতি পূর্বে ভাঙ্গিয়া দিয়া না থাকিলে প্রথম বৈঠকের তারিখ হইতে ৫ বৎসর অতিবাহিত হইলে সংসদ ভাঙ্গিয়া যাবে।
অনুচ্ছেদ-৬৫: সংসদ প্রতিষ্ঠা –
১.জাতীয় সংসদ নামে বাংলাদেশের একটি সংসদ থাকিবে এবং এই সংবিধানের বিধানবলি সাপেক্ষে প্রজাতন্ত্রের আইন প্রনয়ন ক্ষমতা সংসদের ওপর ন্যাস্ত হইবে।
২.একক আঞ্চলিক নির্বাচনী এলাকাসমূহ হইতে প্রত্যক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে আইনানুযায়ী নির্বাচিত ৩০০ সদস্য লইয়া এবং এই অনুচ্ছেদের ৩ দফায় কার্করতাবলে উক্ত দফায় বর্ণিত সদস্যদিগকে লইয়া সংসদ গঠিত হইবে। সদস্যগণ সংসদ সদস্য বলে অভিহিত হইবে। ২০১১ প্রবর্তনকালে বিদ্যমান সংসদের অবশিষ্ট মেয়াদে এই অনুচ্ছেদের ২ দফায় প্রত্যক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে নির্বাচিত তিনশত সদস্য এবং ৩ দফায় পঞ্চাশজন মহিলা সদস্য লইয়া সংসদ গঠিত হইবে।
অনুচ্ছেদ-৬৬: সংসদে নির্বাচিত যোগ্যতা অযোগ্যতা।
অনুচ্ছেদ-৬৭: সংসদের আসন শূণ্য হওয়া – কোন সংসদ সদস্যের আসন শূণ্য হইবে যদি –
ক.তাহার নির্বাচনের পর সংসদের প্রথম বৈঠকের তারিখ হইতে ৯০ দিনের মধ্যে তিনি তৃতীয় তফসিলে নির্ধারিত শপথগ্রহণ এবং স্বাক্ষরদান করিতে অসমর্থ হন। তবে, অনুরূপ মেয়াদ অতিবাহিত হওয়ার পূর্বে স্পিকার যথার্থ কারণে তাহা বর্ধিত করিতে পারিবেন।
খ.যদি সংসদের অনুমতি না লইয়া একাদিক্রমে ৯০ বৈঠক দিবস অনুপস্থিত থাকেন।
গ.যদি সংসদ ভাঙিয়া যায়।
অনুচ্ছেদ-৬৮: সংসদ সদস্যের পারিশ্রমিক প্রভৃতি।
অনুচ্ছেদ-৬৯: শপথগ্রহনের পূর্বে আসন গ্রহণ বা ভোটদান করলে সদস্যের অর্থদন্ড।
অনুচ্ছেদ-৭০: পদত্যাগ ইত্যাদির কারনে আসন শূন্য হওয়া – কোন নির্বাচনে কোনো রাজনৈতিক দলের প্রার্থী রূপে মনোনীত হইয়া কোনো ব্যক্তি সংসদ সদস্য নির্বাচিত হইলে তিনি উক্ত দল হইতে পদত্যাগ করেন বা সংসদে উক্ত দলের বিপক্ষে ভোটদান করেন। তাহা হইলে সংসদে তার আসন শূণ্য হইবে।
অনুচ্ছেদ-৭১: দ্বৈত সদস্যতায় বাঁধা।
অনুচ্ছেদ-৭২: সংসদে অধিবেশন –
১.সরকারি বিজ্ঞপ্তি দ্বারা রাষ্ট্রপতি সংসদ আহ্বান, স্থগিত ও ভঙ্গ করিবেন। তবে শর্ত থাকে যে ১২৩ অনুচ্ছেদের ৩ দফার ক উপদফায় উল্লেখিত নব্বই দিন সময় ব্যতীত অন্য সময়ে সংসদের এক অধিবেশনের সমাপ্তি এবং পরবর্ অধিবেশনের প্রথম বৈঠকের মধ্যে ৬০ দিনের অতিরিক্ত বিরতি থাকিবে না।
২.সংসদ সদস্যের যে কোন সাধারণ নির্বাচন এর ফলাফল ঘোষিত হইবার ৩০ দিনের মধ্যে বৈঠক অনুষ্ঠানের জন্য সংসদ আহ্বান করা হইবে।
৩.রাষ্ট্রপতি পূর্বে ভাঙ্গিয়া দিয়া না থাকিলে প্রথম বৈঠকের তারিখ হইতে ৫ বৎসর অতিবাহিত হইলে সংসদ ভাঙ্গিয়া যাবে।