- Tue Feb 25, 2020 8:43 pm#2355
বাংলাদেশের সমুদ্রসৈকত
সমুদ্রসৈকত – অবস্থান – দৈর্ঘ্য
কক্সবাজার – কক্সবাজার – ১২০ কিলোমিটার
কুয়াকাটা – পটুয়াখালী – ১৮ কিলোমিটার
ইনানী – কক্সবাজার –
পতেঙ্গা – চট্টগ্রাম –
পারকি – আনোয়ারা, চট্টগ্রাম – ১৫ কিলোমিটার
গঙ্গামতি – পটুয়াখালী – ১২ কিলোমিটার
তারুয়া – চরফ্যাশন, ভোলা –
• বিশ্বের দীর্ঘতম প্রাকৃতিক সমুদ্রসৈকত কক্সবাজার।
• পদ্মার তীরে অবস্থিত ঢাকার দোহারের মৈনটঘাট এবং মেঘনার তীরে অবস্থিত ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল মিনি কক্সবাজার হিসেবে পরিচিত।
• বাংলাদেশের সমুদ্রসৈকতের মধ্যে শুধু কুয়াকাটা সমুদ্রসৈকত থেকে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত দেখা যায়।
বঙ্গোপসাগর
বাংলাদেশের উপকূলবর্তী উপসাগরের নাম হচ্ছে বঙ্গোপসাগর। বঙ্গোপসাগর ভারত মহাসাগরের অংশবিশেষ। এর অপর নাম গালফ অব দ্য গ্যাংস। আয়তনে ২১,৭১,০০০ বর্গকিলোমিটার বা ৮,৩৯, ০০০ বর্গমাইল। বঙ্গোপসাগরের সর্বোচ্চ গভীরতা ৪৬৯৪ মিটার বা ১৫৪০০ ফুট। সোয়াচ অব নো গ্রাউন্ড বঙ্গোপসাগরের একটি খাদের নাম এবং এর অন্য নাম ‘গঙ্গাখাত’। Ninety East Ridge বঙ্গোপসাগরে অবস্থিত ৯০° পূর্ব দ্রাঘিমারেখার সমান্তরালে একটি নিমজ্জিত পর্বতশ্রেণি।
উল্লেখযোগ্য তীরবর্তী সৈকত ও বন্দর হলো গোপালপুর, মেরিনা বিচ তুতিকরিন (ভারত), অরুগ্রাম (শ্রীলঙ্কা), আকিয়াব ও নাগাপলি (মিয়ানমার)।
বাংলাদেশের দ্বীপ
দ্বীপের নাম – জেলা – বর্ননা
সেন্টমার্টিন দ্বীপ – কক্সবাজার – নাফ নদের মোহনায় অবস্থিত বাংলাদেশের একমাত্র সামুদ্রিক প্রবাল দ্বীপ। টেকনাফ সমুদ্র উপকূল থেকে ৯ কিলোমিটার দক্ষিণে বঙ্গোপসাগরে অবস্থিত। দ্বীপটির আয়তন মাত্র ৮ বর্গকিলোমিটার। দ্বীপটির অন্য নাম নারিকেল জিঞ্জিরা। সেন্টমার্টিন দ্বীপ পর্যটন কেন্দ্র, মৎস্য আহরণ, চুনাপাথর, খনিজ পদার্থ (কালো সোনা) প্রভৃতির জন্য বিখ্যাত।
ছেঁড়া দ্বীপ – কক্সবাজার – সেন্টমার্টিন দ্বীপের দক্ষিণাংশ ছেঁড়া দ্বীপ নামে পরিচিত। জোয়ারের সময় দ্বীপটি সেন্টমার্টিন থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে। ভাটার সময় সেন্টমার্টিন থেকে হেঁটে হেঁটেই দ্বীপটিতে যাওয়া যায়। এটি বাংলাদেশের সর্বদক্ষিণের স্থান।
কুতুবদিয়া – কক্সবাজার – রাতে নৌচলাচলের সুবিধার জন্য ব্রিটিশ আমলে নির্মিত বাতিঘর আছে।
মহেশখালী – কক্সবাজার – বাংলাদেশের একমাত্র পাহাড়ি দ্বীপ। দ্বীপটির আয়তন ২৬৮ বর্গকিলোমিটার। ‘আদিনাথ মন্দির’ এই দ্বীপে অবস্থিত।
সোনাদিয়া দ্বীপ – কক্সবাজার – দ্বীপটির আয়তন ৯ বর্গকিলোমিটার। মৎস্য আহরণ ও অতিথি পাখির জন্য বিখ্যাত।
সন্দ্বীপ – চট্টগ্রাম – দ্বীপটির আয়তন ৭৬২ বর্গকিলোমিটার। প্রাচীনকালে এই দ্বীপে সামুদ্রিক জাহাজ তৈরি করা হতো।
নিঝুম দ্বীপ – নোয়াখালী – মেঘনা নদীর মোহনায় বঙ্গোপসাগরের হাতিয়া নামক স্থানে অবস্থিত। দ্বীপটির আয়তন ৯১ বর্গকিলোমিটার (৩৫.১৩৫ বর্গমাইল)। ১৯৭০ সালে ঘূণিঝড়ে এ দ্বীপের নামকরণ করা হয় নিঝুম দ্বীপ। দ্বীপটির পূর্বনাম বাউলার চর বা বালুয়ার চর। মৎস্য আহরণ, উপকূলীয় সবুজ বেষ্টনী অঞ্চল এবং অতিথি পাখি আগমনের জন্য বিখ্যাত।
হাতিয়া – নোয়াখালী –
ভোলা দ্বীপ – ভোলা – মেঘনা নদীর মোহনায় অবস্থিত বাংলাদেশের একমাত্র দ্বীপ জেলা। এটি বাংলাদেশের বৃহত্তম দ্বীপ। দ্বীপটির পূর্বনাম দক্ষিণ শাহবাজপুর।
মনপুরা দ্বীপ – ভোলা – এই দ্বীপে পর্তুগিজরা বাস করত।
দক্ষিণ তালপট্টি দ্বীপ – সাতক্ষীরা – বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে বিরোধপূর্ণ এই দ্বীপটি হাড়িয়াভাঙ্গা নদীর মোহনায় বঙ্গোপসাগরে অবস্থিত। দ্বীপটির আয়তন ৮ বর্গকিলোমিটার। দ্বীপটির অন্য নাম পূর্বাশা। ভারত দ্বীপটির নামকরণ করেছিল ‘নিউমুর’। বর্তমানে ভারতের মালিকানাধীন।
স্বর্ণদ্বীপ – নোয়াখালীর হাতিয়া উপজেলা – ৩৬০ বর্গকিলোমিটার আয়তনের ‘জাহাইজ্জার চর’ নামের এ চরটি ২০১৩ সালে সেনাবাহিনীর প্রশিক্ষণ ও বসতি স্থাপনের জন্য হস্তান্তর করা হয়। বর্তমান নাম স্বর্ণদ্বীপ।
পৃথিবীর বৃহত্তম বদ্বীপ – বাংলাদেশ।
বাংলাদেশের বৃহত্তম বদ্বীপ – সুন্দরবন।
সমুদ্রসৈকত – অবস্থান – দৈর্ঘ্য
কক্সবাজার – কক্সবাজার – ১২০ কিলোমিটার
কুয়াকাটা – পটুয়াখালী – ১৮ কিলোমিটার
ইনানী – কক্সবাজার –
পতেঙ্গা – চট্টগ্রাম –
পারকি – আনোয়ারা, চট্টগ্রাম – ১৫ কিলোমিটার
গঙ্গামতি – পটুয়াখালী – ১২ কিলোমিটার
তারুয়া – চরফ্যাশন, ভোলা –
• বিশ্বের দীর্ঘতম প্রাকৃতিক সমুদ্রসৈকত কক্সবাজার।
• পদ্মার তীরে অবস্থিত ঢাকার দোহারের মৈনটঘাট এবং মেঘনার তীরে অবস্থিত ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল মিনি কক্সবাজার হিসেবে পরিচিত।
• বাংলাদেশের সমুদ্রসৈকতের মধ্যে শুধু কুয়াকাটা সমুদ্রসৈকত থেকে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত দেখা যায়।
বঙ্গোপসাগর
বাংলাদেশের উপকূলবর্তী উপসাগরের নাম হচ্ছে বঙ্গোপসাগর। বঙ্গোপসাগর ভারত মহাসাগরের অংশবিশেষ। এর অপর নাম গালফ অব দ্য গ্যাংস। আয়তনে ২১,৭১,০০০ বর্গকিলোমিটার বা ৮,৩৯, ০০০ বর্গমাইল। বঙ্গোপসাগরের সর্বোচ্চ গভীরতা ৪৬৯৪ মিটার বা ১৫৪০০ ফুট। সোয়াচ অব নো গ্রাউন্ড বঙ্গোপসাগরের একটি খাদের নাম এবং এর অন্য নাম ‘গঙ্গাখাত’। Ninety East Ridge বঙ্গোপসাগরে অবস্থিত ৯০° পূর্ব দ্রাঘিমারেখার সমান্তরালে একটি নিমজ্জিত পর্বতশ্রেণি।
উল্লেখযোগ্য তীরবর্তী সৈকত ও বন্দর হলো গোপালপুর, মেরিনা বিচ তুতিকরিন (ভারত), অরুগ্রাম (শ্রীলঙ্কা), আকিয়াব ও নাগাপলি (মিয়ানমার)।
বাংলাদেশের দ্বীপ
দ্বীপের নাম – জেলা – বর্ননা
সেন্টমার্টিন দ্বীপ – কক্সবাজার – নাফ নদের মোহনায় অবস্থিত বাংলাদেশের একমাত্র সামুদ্রিক প্রবাল দ্বীপ। টেকনাফ সমুদ্র উপকূল থেকে ৯ কিলোমিটার দক্ষিণে বঙ্গোপসাগরে অবস্থিত। দ্বীপটির আয়তন মাত্র ৮ বর্গকিলোমিটার। দ্বীপটির অন্য নাম নারিকেল জিঞ্জিরা। সেন্টমার্টিন দ্বীপ পর্যটন কেন্দ্র, মৎস্য আহরণ, চুনাপাথর, খনিজ পদার্থ (কালো সোনা) প্রভৃতির জন্য বিখ্যাত।
ছেঁড়া দ্বীপ – কক্সবাজার – সেন্টমার্টিন দ্বীপের দক্ষিণাংশ ছেঁড়া দ্বীপ নামে পরিচিত। জোয়ারের সময় দ্বীপটি সেন্টমার্টিন থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে। ভাটার সময় সেন্টমার্টিন থেকে হেঁটে হেঁটেই দ্বীপটিতে যাওয়া যায়। এটি বাংলাদেশের সর্বদক্ষিণের স্থান।
কুতুবদিয়া – কক্সবাজার – রাতে নৌচলাচলের সুবিধার জন্য ব্রিটিশ আমলে নির্মিত বাতিঘর আছে।
মহেশখালী – কক্সবাজার – বাংলাদেশের একমাত্র পাহাড়ি দ্বীপ। দ্বীপটির আয়তন ২৬৮ বর্গকিলোমিটার। ‘আদিনাথ মন্দির’ এই দ্বীপে অবস্থিত।
সোনাদিয়া দ্বীপ – কক্সবাজার – দ্বীপটির আয়তন ৯ বর্গকিলোমিটার। মৎস্য আহরণ ও অতিথি পাখির জন্য বিখ্যাত।
সন্দ্বীপ – চট্টগ্রাম – দ্বীপটির আয়তন ৭৬২ বর্গকিলোমিটার। প্রাচীনকালে এই দ্বীপে সামুদ্রিক জাহাজ তৈরি করা হতো।
নিঝুম দ্বীপ – নোয়াখালী – মেঘনা নদীর মোহনায় বঙ্গোপসাগরের হাতিয়া নামক স্থানে অবস্থিত। দ্বীপটির আয়তন ৯১ বর্গকিলোমিটার (৩৫.১৩৫ বর্গমাইল)। ১৯৭০ সালে ঘূণিঝড়ে এ দ্বীপের নামকরণ করা হয় নিঝুম দ্বীপ। দ্বীপটির পূর্বনাম বাউলার চর বা বালুয়ার চর। মৎস্য আহরণ, উপকূলীয় সবুজ বেষ্টনী অঞ্চল এবং অতিথি পাখি আগমনের জন্য বিখ্যাত।
হাতিয়া – নোয়াখালী –
ভোলা দ্বীপ – ভোলা – মেঘনা নদীর মোহনায় অবস্থিত বাংলাদেশের একমাত্র দ্বীপ জেলা। এটি বাংলাদেশের বৃহত্তম দ্বীপ। দ্বীপটির পূর্বনাম দক্ষিণ শাহবাজপুর।
মনপুরা দ্বীপ – ভোলা – এই দ্বীপে পর্তুগিজরা বাস করত।
দক্ষিণ তালপট্টি দ্বীপ – সাতক্ষীরা – বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে বিরোধপূর্ণ এই দ্বীপটি হাড়িয়াভাঙ্গা নদীর মোহনায় বঙ্গোপসাগরে অবস্থিত। দ্বীপটির আয়তন ৮ বর্গকিলোমিটার। দ্বীপটির অন্য নাম পূর্বাশা। ভারত দ্বীপটির নামকরণ করেছিল ‘নিউমুর’। বর্তমানে ভারতের মালিকানাধীন।
স্বর্ণদ্বীপ – নোয়াখালীর হাতিয়া উপজেলা – ৩৬০ বর্গকিলোমিটার আয়তনের ‘জাহাইজ্জার চর’ নামের এ চরটি ২০১৩ সালে সেনাবাহিনীর প্রশিক্ষণ ও বসতি স্থাপনের জন্য হস্তান্তর করা হয়। বর্তমান নাম স্বর্ণদ্বীপ।
পৃথিবীর বৃহত্তম বদ্বীপ – বাংলাদেশ।
বাংলাদেশের বৃহত্তম বদ্বীপ – সুন্দরবন।