- Mon Oct 14, 2019 11:04 am#1899
অধ্যায়ঃ- প্রাচীন বাংলার ইতিহাস
# টপিক - বাঙালি জাতির উৎপত্তি ও ক্রমবিকাশ
=============>>>>>>>>>>>>>============
❖ ‘ইতিহাসের জনক’ বলে খ্যাত হেরোডোটাস (গ্রীস)।
❖ ইতিহাস শব্দের উৎপত্তি - গ্রিক শব্দ Historia থেকে।
❖ সুপ্রাচীন বঙ্গদেশের সীমা উল্লেখ আছে - ড. নীহাররঞ্জন রায়ের ‘বাঙ্গালীর ইতিহাস’ গ্রন্থে।
❖ বাংলা শব্দটির উৎপত্তি - বঙ্গ শব্দ থেকে।
❖ সর্বপ্রথম ‘বঙ্গ’ শব্দটি পাওয়া যায় - ৩০০০ বছর পূর্বের ঋগ্বেদের ‘ঐতরেয় আরণ্যক’ গ্রন্থে।
❖ সর্বপ্রথম দেশবাচক ‘বাংলা’ শব্দের ব্যবহার হয় - আবুল ফজলের ‘আইন-ই-আকবরী’ গ্রন্থে।
❖ বাঙালি জাতির পরিচয় - শংকর জাতি হিসেবে।
❖ বাঙ্গালি জাতির প্রধান অংশ গড়ে উঠেছে - অস্ট্রিক জাতি থেকে।
❖ অস্ট্রিক জাতি বাংলায় প্রবেশ করে - পাঁচ হাজার বছর পূর্বে।
❖ ৬টি জনপদকে একত্রিত করে বাঙ্গালাহ নামকরণ করেন - সুলতান ইলিয়াস শাহ।
❖ স্বাধীন বঙ্গ রাজ্যের প্রথম রাজা ছিলেন - গোপচন্দ্র।
❖ বাংলার আদিম অধিবাসী - কোল, ভেল, সাঁওতাল, মুন্ডা প্রভৃতি।
❖ বাংলার প্রথম তুর্কি শাসক ছিলেন - নাসিরুদ্দিন মাহমুদ।
❖ বাংলার নাম ‘বুলগাকপুর’ (বিদ্রোহের নগরী) দিয়েছলেন - দিল্লির ঐতিহাসিক জিয়াউদ্দিন বারানী।
❖ বাংলার আদিম জনগোষ্ঠীর ভাষা ছিল - অস্ট্রিক।
❖ উপমহাদেশের নাম ইন্ডিয়া সর্বপ্রথম দেন - গ্রিকগণ।
❖ বাঙালি জাতির প্রধান অংশ যে মূল জাতিগোষ্ঠীর অন্তর্ভুক্ত - অস্ট্রিক।
❖ নৃতাত্ত্বিকভাবে বাংলাদেশের মানুষ প্রধানত যে নরগোষ্ঠীর অন্তর্ভুক্ত - আদি অস্ট্রেলীয়।
❖ বাংলাদেশে বসবাসকারী উপজাতীয়দের বড় অংশ - মঙ্গোলয়েড।
❖ বাংলাদেশের প্রাচীন জাতি - আর্য।
❖ আর্যদের আদি বাসস্থান ছিল - ইউরাল পর্বতের দক্ষিণে তৃণভূমি অঞ্চলে।
❖ আর্যদের আদি ধর্মগ্রন্থের নাম - বেদ।
❖ প্রাচীন বাংলায় রাজ্য ছিল - ২ টি।
❖ ‘রাজ তরঙ্গিণী’ ইতিহাস গ্রন্থের রচয়িতা - শ্রীধরদাস।
❖ ‘রামচরিতম’ রচনা করেন - সন্ধ্যাকর নন্দী।
❖ ‘হর্ষচরিত’ রচনা করেন - বানভট্ট।
❖ পুরাণ অনুসারে মগধ সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন - বিন্দুসার।
❖ ‘সুভাষিত-রত্নকোষ’ সংকলন করেন - বিদ্যাকর।
❖ ‘সদুক্তি-কর্ণামৃত’ রচনা করেন - শ্রীধরদাস।
❖ ‘গঙ্গারিডই’ সম্পর্কে জানার উৎস - গ্রিক লেখকদের বিবরণ।
❖ ‘তবকাত-ই-নাসিরী’ রচনা করেন - মিনহাজ-ই-সিরাজ।
❖ মিনহাজ-ই-সিরাজ ভারতবর্ষে এসেছিলেন - ১৩-১৪ শতকে।
❖ বাংলাদেশে প্রাচীন সভ্যতা বিকাশ লাভ করেছে - গঙ্গা অববাহিকায়।
Collected
# টপিক - বাঙালি জাতির উৎপত্তি ও ক্রমবিকাশ
=============>>>>>>>>>>>>>============
❖ ‘ইতিহাসের জনক’ বলে খ্যাত হেরোডোটাস (গ্রীস)।
❖ ইতিহাস শব্দের উৎপত্তি - গ্রিক শব্দ Historia থেকে।
❖ সুপ্রাচীন বঙ্গদেশের সীমা উল্লেখ আছে - ড. নীহাররঞ্জন রায়ের ‘বাঙ্গালীর ইতিহাস’ গ্রন্থে।
❖ বাংলা শব্দটির উৎপত্তি - বঙ্গ শব্দ থেকে।
❖ সর্বপ্রথম ‘বঙ্গ’ শব্দটি পাওয়া যায় - ৩০০০ বছর পূর্বের ঋগ্বেদের ‘ঐতরেয় আরণ্যক’ গ্রন্থে।
❖ সর্বপ্রথম দেশবাচক ‘বাংলা’ শব্দের ব্যবহার হয় - আবুল ফজলের ‘আইন-ই-আকবরী’ গ্রন্থে।
❖ বাঙালি জাতির পরিচয় - শংকর জাতি হিসেবে।
❖ বাঙ্গালি জাতির প্রধান অংশ গড়ে উঠেছে - অস্ট্রিক জাতি থেকে।
❖ অস্ট্রিক জাতি বাংলায় প্রবেশ করে - পাঁচ হাজার বছর পূর্বে।
❖ ৬টি জনপদকে একত্রিত করে বাঙ্গালাহ নামকরণ করেন - সুলতান ইলিয়াস শাহ।
❖ স্বাধীন বঙ্গ রাজ্যের প্রথম রাজা ছিলেন - গোপচন্দ্র।
❖ বাংলার আদিম অধিবাসী - কোল, ভেল, সাঁওতাল, মুন্ডা প্রভৃতি।
❖ বাংলার প্রথম তুর্কি শাসক ছিলেন - নাসিরুদ্দিন মাহমুদ।
❖ বাংলার নাম ‘বুলগাকপুর’ (বিদ্রোহের নগরী) দিয়েছলেন - দিল্লির ঐতিহাসিক জিয়াউদ্দিন বারানী।
❖ বাংলার আদিম জনগোষ্ঠীর ভাষা ছিল - অস্ট্রিক।
❖ উপমহাদেশের নাম ইন্ডিয়া সর্বপ্রথম দেন - গ্রিকগণ।
❖ বাঙালি জাতির প্রধান অংশ যে মূল জাতিগোষ্ঠীর অন্তর্ভুক্ত - অস্ট্রিক।
❖ নৃতাত্ত্বিকভাবে বাংলাদেশের মানুষ প্রধানত যে নরগোষ্ঠীর অন্তর্ভুক্ত - আদি অস্ট্রেলীয়।
❖ বাংলাদেশে বসবাসকারী উপজাতীয়দের বড় অংশ - মঙ্গোলয়েড।
❖ বাংলাদেশের প্রাচীন জাতি - আর্য।
❖ আর্যদের আদি বাসস্থান ছিল - ইউরাল পর্বতের দক্ষিণে তৃণভূমি অঞ্চলে।
❖ আর্যদের আদি ধর্মগ্রন্থের নাম - বেদ।
❖ প্রাচীন বাংলায় রাজ্য ছিল - ২ টি।
❖ ‘রাজ তরঙ্গিণী’ ইতিহাস গ্রন্থের রচয়িতা - শ্রীধরদাস।
❖ ‘রামচরিতম’ রচনা করেন - সন্ধ্যাকর নন্দী।
❖ ‘হর্ষচরিত’ রচনা করেন - বানভট্ট।
❖ পুরাণ অনুসারে মগধ সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন - বিন্দুসার।
❖ ‘সুভাষিত-রত্নকোষ’ সংকলন করেন - বিদ্যাকর।
❖ ‘সদুক্তি-কর্ণামৃত’ রচনা করেন - শ্রীধরদাস।
❖ ‘গঙ্গারিডই’ সম্পর্কে জানার উৎস - গ্রিক লেখকদের বিবরণ।
❖ ‘তবকাত-ই-নাসিরী’ রচনা করেন - মিনহাজ-ই-সিরাজ।
❖ মিনহাজ-ই-সিরাজ ভারতবর্ষে এসেছিলেন - ১৩-১৪ শতকে।
❖ বাংলাদেশে প্রাচীন সভ্যতা বিকাশ লাভ করেছে - গঙ্গা অববাহিকায়।
Collected