Get on Google Play

লিখিত পরীক্ষা বিষয়ক
#3596
প্রণব মুখার্জি (১১ ডিসেম্বর ১৯৩৫-৩১ আগস্ট ২০২০)
ভারতের ১৩তম ও একমাত্র বাঙালি রাষ্ট্রপতি (২৫ জুলাই ২০১২-২৫ জুলাই ২০১৭)। প্রায় পাঁচ দশকের রাজনৈতিক জীবনে কেন্দ্রীয় অর্থ মন্ত্রণালয়, প্রতিরক্ষা, পররাষ্ট্র এবং পরিকল্পনা কমিশনের দায়িত্ব পালন করেন তিনি।
জন্ম: ভারতের পশ্চিমবঙ্গের বীরভূম জেলার কীর্ণাহারের অদূরের মিরিটি গ্রামে।
বাবা: কামদা কিঙ্কর মুখার্জি
মা: রাজলক্ষ্মী দেবী।
স্ত্রী: বাংলাদেশের নড়াইলের মেয়ে শুভ্রা মুখার্জি।
বিয়ে: ১৩ জুলাই ১৯৫৭।
শিক্ষা: কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রাষ্ট্রবিজ্ঞান ও ইতিহাসে মাস্টার্স ডিগ্রি।
তার রচিত গ্রন্থ: প্রণব মুখার্জি নিজের বর্ণাঢ্য অভিজ্ঞতার আলোকে অন্তত আটটি গ্রন্থ রচনা করেন। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য গ্রন্থ- The Coalition Years (2017), The Dramatic: Decade The Indira Gandhi Years (2015), Congress and the Making of the Indian Nation (2011), Thoughts and Reflections (2014), The Turbulent Years: 1980-1996 (2016), Beyond Survival: Emerging Dimensions of Indian Economy (1986)।
উল্লেখযোগ্য পুরস্কার ও সম্মাননা: ভারতের সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কার ‘ভারতরত্ন’ (২০১৯) এবং দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কার ‘’পদ্মবিভূষণ’ (২০০৮), বাংলাদেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কার ‘বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধ সম্মাননা’ (২০১৩), আইভরি কোস্টের সম্মানসূচক নাগরিকত্ব (১৫ জুন ২০১৬)।
উপাধি: ইন্দিরা গান্ধী প্রণব মুখার্জিকে ডাকতেন ‘লিটল মাস্টার’ নামে, লাল কৃষ্ণ আদভানি প্রণব মুখার্জিকে আখ্যায়িত করেন ‘আধুনিক ভারতের চাণক্য’ নামে।
ভারতের সংবাদ মাধ্যমের ভাষায় প্রণব মুখার্জি ছিলেন A Man of All Seasons.

দ্রোহী সেক্টর কমান্ডার সি আর দত্ত (১ জানুয়ারি ১৯২৭-২৫ আগস্ট ২০২০)
পুরো নাম: চিত্তরঞ্জন দত্ত
জন্ম: শিলং, আসাম, ভারত।
পৈতৃক বাড়ি: হবিগঞ্জের চুনারুঘাট উপজেলার মিরাশি গ্রামে।
সেনাবাহিনীতে যোগদান: ১৯৪৭ সালে।
১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে ৪ নম্বর সেক্টর কমান্ডারের দায়িত্ব পালন করেন। মুক্তিযুদ্ধে বিশেষ অবদানের জন্য বীরউত্তম খেতাবে ভূষিত হন। ৩১ জুলাই ১৯৭২ তৎকালীন বাংলাদেশ রাইফেলসের (BDR) প্রতিষ্ঠাতা মহাপরিচালক নিযুক্ত হন। জানুয়ারি ১৯৮৪ মেজর জেনারেল হিসেবে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী থেকে অবসর গ্রহণ করেন। ১৯৮৮ সালে প্রতিষ্ঠা করেন বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ। বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্ট এবং বাংলাদেশসড়ক পরিবহন কর্পোরেশনের (BRTC) চেয়ারম্যান হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন।

খেতাবহীন সেক্টর কমান্ডার আবু ওসমান চৌধুরী (১ জানুয়ারি ১৯৩৬-৫ সেপ্টেম্বর ২০২০)
জন্ম: চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জ উপজেলার মদনেরগাঁও।
সেনাবাহিনীতে যোগদান: ১৯৫৮ সারে।
১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে ৮ নম্বর সেক্টর কমান্ডারের দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৯৬ সালে বাংলাদেশ পাটকল কর্পোরেশনের চেয়ারম্যান নিযুক্ত হন। ২০০৮ সালে চাঁদপুর জেলা পরিষদের প্রশাসকের দায়িত্ব পালন করেন। স্বাধীনতাযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য ২০১৪ সালে ‘স্বাধীনতা পদকে’ ভূষিত হন।
প্রকাশিত গ্রন্থ: এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম, সময়ের অভিব্যক্তি, সোনালী ভোরের প্রত্যাশা, একনজরে ফরিদগঞ্জ, বঙ্গবন্ধু: শতাব্দীর মহানায়ক।

    বিষয় : রাষ্ট্রপতির কার্যালয়, আপন বিভাগের “[…]

    বিষয় : স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্[…]

    Amendment of Vacancy announcement for the post of […]