Get on Google Play

চাকরি প্রর্থীদের সমস্যা, প্রশ্ন, মতামত এবং বিভিন্ন পেশা সর্ম্পকে আলোচনা, অভিজ্ঞতা ও পরামর্শ
#7362
রিমি সাহা
প্রথম স্থান অধিকারী
১১তম বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস (বিজেএ) পরীক্ষা
পরিবারের সবাই চেয়েছিল ডাক্তার হই। আমার ইচ্ছা ছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার। শেষ পর্যন্ত আমার ইচ্ছারই জয় হয়েছিল। যশোর ক্যান্টমেন্ট কলেজ থেকে এইচএসসির পাস করার পরে সুযোগ হয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার। মেধাক্রমে এগিয়ে ছিলাম। ভর্তি হলাম আইন বিভাগে। বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন ম্যাডাম একদিন ক্লাসে বললেন, ভবিষ্যতে তোমরা যা হতে চাও সাদা কাগজে লিখে দাও। আমি লিখেছিলাম, জজ হব। তখন থেকেই স্বপ্নের শুরু। তারপর থেকেই জুডিশিয়ারির প্রস্তুতি নেওয়া শুরু করেছিলাম। পড়াশোনার পাশাপাশি টিউশনি করতাম। এতে বাংলা, গণিত ও ইংরেজি বিষয়ে আমার অনেক চর্চা হতো। এটি জুডিশিয়ারির এমসিকিউ ও লিখিত পরীক্ষায় বেশ কাজে দিয়েছে। জুডিশিয়ারির জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের হলে বসেই প্রস্তুতি নিয়েছি। মাঝেমধ্যে সেন্ট্রাল লাইব্রেরিতে যেতাম, বন্ধুরা মিলে পড়তাম। স্কুলবেলা থেকেই নোট করার অভ্যাস ছিল। সব বিষয়ে নোট করতাম নিজের মতো করে। বিশ্ববিদ্যালয়ে এসেও এই অভ্যাসটা রয়ে গেছে। প্রথম বর্ষ থেকেই আইনের বিষয়গুলো নোট করা শুরু করেছিলাম। আইনের ধারা পড়ে যা বুঝতাম তাই লিখে রাখতাম। লেখার পরে খুঁজতাম ধারাসংশ্লিষ্ট মামলা (কেইস রেফারেন্স) আছে কিনা? পেলে তাও টুকে রাখতাম। এতে পড়ার সময় অনেক সুবিধা হতো, ধারা ও মামলা উভই একসঙ্গে পেতাম। এতে দ্রুত পড়া হতো। একই বিষয়ে বিভিন্ন লেখকের বই পড়তাম। পত্রপত্রিকায় আইন বিষয়ে লেখা কলাম চোখে পড়লেই পড়তাম। এ ছাড়া শিল্প-সাহিত্য নিয়ে প্রচুর বই পড়া হতো। এটি কাজে দিয়েছে জুডিশিয়ারির ভাইভা পরীক্ষায়।

সংগৃহীত:-
    Similar Topics
    TopicsStatisticsLast post
    0 Replies 
    80 Views
    by shahan
    0 Replies 
    354 Views
    by sajib
    0 Replies 
    813 Views
    by rajib
    0 Replies 
    203 Views
    by kajol
    0 Replies 
    191 Views
    by tasnima

    বিষয় : রাষ্ট্রপতির কার্যালয়, আপন বিভাগের “[…]

    বিষয় : স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্[…]

    Amendment of Vacancy announcement for the post of […]