- Tue Nov 12, 2019 9:22 pm#2008
আবার ও প্রমানিত হল যে প্রচেষ্টা, ধৈর্য, অধ্যবসায় এবং ইচ্ছাশক্তি মানুষকে অনেক দূর নিয়ে যেতে পারে। জীবনে কোন এক স্তরে যদি আপনি হেচটখান তাহলে ইচ্ছাশক্তির বলে সামনে উঠেদাঁড়ানো জন্য অনেক সম্বল পেয়ে যাবেন।
ফাল্গুনী বাগ্চী তার উদাহরণ। কোন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে না পড়েও তিনি দেখিয়ে দিয়েছেন যে কিভাবে স্বপ্ন চুড়ায় পৌছানো যায়। কিভাবে সব বাধা টপকানো যায়। যুদ্ধে কিভাবে জয়লাভ করা যায় সেটা হয়ত তার প্রথমে জানা ছিল না কিন্তু পথ চলতে চলতে তা আর অজানা রইল না তার কাছে। সে এবং তার মত অনেক জাতীয় বিশ্ববিদ্যালইয়ের ভাই বোনেরা দেখিয়ে দিয়েছেন কিভাবে কন্টকাকীর্ণ পথ পাড়ি দিতে হয়। পথ কখনই সহজ হয় না পথকে সহজ করতে হয়। এটা অবশ্যই জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় এর ছাত্র ছাত্রীদের জন্য একটা সুখবর, সবাই যেখানে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়কে একটু হেয় করে দেখে সেখান থেকে এমন সাফল্য। জাতীয় মেধাতালিকায় ১৩তম হয়ে পররাষ্ট্র ক্যাডারে নিয়োগপ্রাপ্ত হয়েছেন তিনি। ফারিদপুর সারদা সুন্দরী মহিলা কলেজথেকে ইংরেজিতে অনার্স করে ফারিদপুরের ঐতিহ্যবাহী সরকারি রাজেন্দ্র কলেজ থেকে মাস্টার্স করেছেন। তারপর আস্তে আস্তে পথ চলতে চলতে নিজের ইচ্ছাশক্তিকে কাজে লাগিয়ে তার স্বপ্নকে ছোঁয়ার জন্য প্রস্তুত হয়েছেন। গল্প তা খুবুই সাধারণ ঠিক যেন ফাল্গুনী বাগ্চী এর জীবনের মতই সাধারণ।
ফারিদপুর থেকে মানে সরকারি রাজেন্দ্র কলেজ থেকে এবছর এমন আরও বিসিএস ক্যাডার হয়েছেন অন্তরা মল্লিক (খাদ্য)। তিনিও জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পেয়েছেন। এখানে শুধু ফরিদপুর এর গল্প বলা হল। এমন প্রতি জেলা থেকেই কিছু না কিছু জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রতি বছর বিসিএস ক্যাডার হচ্ছে।
এমন আরও অনেক গল্প আছে যা কিনা আমাদের কাছে সব সময় অজানাই থেকে যায়। একদম সঠিক তথ্য পাওয়া খুব কঠিন তবে এটা ধারণা করা যায় যে প্রতি বছর ২০% এর বেশি ছাত্র ছাত্রী জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিসিএস এ চান্স পায়। এটা কি কম? নিঃসন্দেহে কম নয়, কারণ সারা দেশ থেকে সব বিশ্ববিদ্যালয় মিলে ৮০% এর কম বিসিএস পায়। তাই এখনও সময় আছে আজ থেকেই সুরু করে দিন আপনার স্বপ্নকে ছোঁয়ার জন্য যাবতীয় প্রস্তুতি। কে জানে হয়ত আগামী দিনে আপনার নামও ওই জায়গায় থাকতে পারে।
আর তাই মানুষের কথায় কান না দিয়ে জীবনকে নিজে গুরুত্ব দেয়া শিখুন। মনে রাখবেন নিজে যদি নিজের জীবন এর মূল্য দিতে না পারেন অন্য কেউ জীবনের মূল্য দিবে না।
Collected
ফাল্গুনী বাগ্চী তার উদাহরণ। কোন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে না পড়েও তিনি দেখিয়ে দিয়েছেন যে কিভাবে স্বপ্ন চুড়ায় পৌছানো যায়। কিভাবে সব বাধা টপকানো যায়। যুদ্ধে কিভাবে জয়লাভ করা যায় সেটা হয়ত তার প্রথমে জানা ছিল না কিন্তু পথ চলতে চলতে তা আর অজানা রইল না তার কাছে। সে এবং তার মত অনেক জাতীয় বিশ্ববিদ্যালইয়ের ভাই বোনেরা দেখিয়ে দিয়েছেন কিভাবে কন্টকাকীর্ণ পথ পাড়ি দিতে হয়। পথ কখনই সহজ হয় না পথকে সহজ করতে হয়। এটা অবশ্যই জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় এর ছাত্র ছাত্রীদের জন্য একটা সুখবর, সবাই যেখানে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়কে একটু হেয় করে দেখে সেখান থেকে এমন সাফল্য। জাতীয় মেধাতালিকায় ১৩তম হয়ে পররাষ্ট্র ক্যাডারে নিয়োগপ্রাপ্ত হয়েছেন তিনি। ফারিদপুর সারদা সুন্দরী মহিলা কলেজথেকে ইংরেজিতে অনার্স করে ফারিদপুরের ঐতিহ্যবাহী সরকারি রাজেন্দ্র কলেজ থেকে মাস্টার্স করেছেন। তারপর আস্তে আস্তে পথ চলতে চলতে নিজের ইচ্ছাশক্তিকে কাজে লাগিয়ে তার স্বপ্নকে ছোঁয়ার জন্য প্রস্তুত হয়েছেন। গল্প তা খুবুই সাধারণ ঠিক যেন ফাল্গুনী বাগ্চী এর জীবনের মতই সাধারণ।
ফারিদপুর থেকে মানে সরকারি রাজেন্দ্র কলেজ থেকে এবছর এমন আরও বিসিএস ক্যাডার হয়েছেন অন্তরা মল্লিক (খাদ্য)। তিনিও জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পেয়েছেন। এখানে শুধু ফরিদপুর এর গল্প বলা হল। এমন প্রতি জেলা থেকেই কিছু না কিছু জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রতি বছর বিসিএস ক্যাডার হচ্ছে।
এমন আরও অনেক গল্প আছে যা কিনা আমাদের কাছে সব সময় অজানাই থেকে যায়। একদম সঠিক তথ্য পাওয়া খুব কঠিন তবে এটা ধারণা করা যায় যে প্রতি বছর ২০% এর বেশি ছাত্র ছাত্রী জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিসিএস এ চান্স পায়। এটা কি কম? নিঃসন্দেহে কম নয়, কারণ সারা দেশ থেকে সব বিশ্ববিদ্যালয় মিলে ৮০% এর কম বিসিএস পায়। তাই এখনও সময় আছে আজ থেকেই সুরু করে দিন আপনার স্বপ্নকে ছোঁয়ার জন্য যাবতীয় প্রস্তুতি। কে জানে হয়ত আগামী দিনে আপনার নামও ওই জায়গায় থাকতে পারে।
আর তাই মানুষের কথায় কান না দিয়ে জীবনকে নিজে গুরুত্ব দেয়া শিখুন। মনে রাখবেন নিজে যদি নিজের জীবন এর মূল্য দিতে না পারেন অন্য কেউ জীবনের মূল্য দিবে না।
Collected