- Mon Feb 17, 2020 7:05 pm#2321
ইক্ষু উন্নয়ন সহকারী নিয়োগ টিপস
বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশন-এর অধীন মিল/প্রতিষ্ঠানসমূহের বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে প্রায় তিন শতাধিক শূন্যপদে নিয়োগ প্রক্রিয়া চলমান। এর মধ্যে ইক্ষু উন্নয়ন সহকারী পদে শূন্যপদের সংখ্যা ৩০০।
- বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশন (BSFIC) যে মন্ত্রণালয়ের অধীন – শিল্প মন্ত্রণালয়।
- বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশন (BSFIC) প্রতিষ্ঠিত হয় – ১ জুলাই ১৯৭৬।
- BSFIC ‘র পূর্ণরূপ - Bangladesh Sugar and Food Industries Corporation.
- বাংলাদেশ ইক্ষু গবেষণা ইনস্টিটিউট (BSRI) প্রতিষ্ঠিত হয় – পাবনার ঈশ্বরদীতে ১৯৫১ সালে।
- বাংলাদেশ ইক্ষু গবেষণা ইনস্টিটিউটের বর্তমান নাম – বাংলাদেশ সুগারক্রপ গবেষণা ইনস্টিটিউট।
- লবণাক্ত সহিষ্ণু আখের জাত – ঈশ্বরদী ৩৯ এবং ঈশ্বরদী ৪০।
- উচ্চমাত্রায় বন্যা সহিষ্ণু ঈশ্বরদী ৩২ ও ঈশ্বরদী ৮৮ জাতের হেক্টর প্রতি ফলন – ১০৪-১১৩ টন।
- ২০১৮-১৯ অর্থবছরে দেশে মোট চিনি উৎপাদিত হয়েছে – ৬৬,১৬২.১০ মেট্রিক টন।
- BSFIC ‘র অধীনে চিনিকলের সংখ্যা – ১৫টি।
- বর্তমানে বাংলাদেশে আখ উৎপাদনে শীর্ষ জেলা – পাবনা।
- বর্তমানে বাংলাদেশে আখ উৎপাদনের পরিমাণ – ৩৬ লাখ মেট্রিক টন।
- BADC প্রতিষ্ঠিত হয় – ১৬ অক্টোবর ১৯৬১।
- বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সেচ প্রকল্প – তিস্তা বাঁধ প্রকল্প।
- ইউরিয়া সারের কাঁচামাল – মিথেন গ্যাস।
- ঘোড়াশাল সার কারখানায় কাঁচামাল হিসেবে ব্যবহার করা হয় – প্রাকৃতিক গ্যাস।
- ’বাংলাদেশের কুয়েত’ বলে খ্যাত – খুলনা অঞ্চল (চিংড়ি চাষের মাধ্যমে প্রত্যেকেই সচ্ছল বলে)।
- ফসলের পরিপক্বতা বিলম্বিত হয় যার অভাবে – সালফার।
- বাংলাদেশে সর্বপ্রথম সেগুন বাগান করা হয় – ১৮৭৩ সালে।
- যে জারক রস আমিষ জাতীয় খাদ্য পরিপাক করে তা হলো – পেপসিন।
- রোপা-আমন ধান কাটা হয় – অগ্রহায়ন-পৌষ মাসে।
- দোঁআশ মাটিতে বালি কণার পরিমাণ শতকরা – ৪০ ভাগ।
- গুদামজাতকরণে বীজের আর্দ্রতা রাখতে হয় – ১০-১২%।
- সালফারের অভাবে প্রথম যে লক্ষণ প্রকাশ পায় – গাছের উপরের পাতা হলদে হয়।
- অলটারনারিয়া বক্সাইট যে ফসলের ক্ষতিকর রোগ – সরিষা।
- বাংলাদেশে সর্বশেষ বা পঞ্চম কৃষিশুমারি অনুষ্ঠিত হয় – ২০১৯।
- বাংলাদেশে উৎপাদিত চা – দুই প্রকার; কালো চা ও সবুজ চা।
- লবণাক্ত মাটি থেকে যে উপাদানটি সংগ্রহ করতে ফসলের অসুবিধা হয় – পানি।
- উদ্ভিদদেহে যে উপাদান বেশি থাকলে খরা প্রতিরোধে সাহায্য করে – প্রোটিন।
- প্রাকৃতিকভাবে মাছের উৎপাদন ও জীববৈচিত্র্য কমে যাওয়ার কারণ – জলবায়ুর পরিবর্তন।
- কলার চারাকে বলে – তেউড়।
- তোষাপাট কাটা হয় – শ্রাবণ-ভাদ্র মাসে।
- শাক-সবজি যে ধরনের উদ্ভিদ – গুল্ম বা বিরুৎ জাতীয়।
- ডায়াবেটিস রোগের চিকিৎসায় যে উদ্ভিদ ব্যাপক হারে ব্যবহৃত হয় – তেলাকুচা।
- বরেন্দ্র ও মধুপুর অঞ্চলের মাটির অম্লমান (pH) মাত্রা – ৫.৫ -৬.৫।
- সাইলোপিটে ঘাস রাখার সময় যে দ্রবণ ছিটিয়ে দিতে হয় – ঝোলাগুড়ের।
- সবচেয়ে তাড়াতাড়ি বাড়ে যে জাতীয় গাছ – বাঁশ জাতীয় গাছ।
- বাংলাদেশের একমাত্র সরকারি মহিষ প্রজনন ও উন্নয়ন খামার অবস্থিত – ফকিরহাট, বাগেরহাট।
- যে রোগে পশু হঠাৎ লাফ দিয়ে বা খিঁচুনি দিয়ে মারা যায় – তড়কা রোগ।
- গবাদি পশুর মাংসে আমিষ থাকে – ১৫-২০%।
- পলি দোআঁশ মাটিতে বালিকণার পরিমাণ শতকরা – ২৫-৭৪%।
- জাতীয় বীজ পরীক্ষাগার অবস্থিত – গাজীপুর।
- নদী ছাড়া ‘যমুনা’ হলো – উন্নত জাতের মরিচ।
- আমাদের দেশে শীত বেশি পড়লে এবং দীর্ঘস্থায়ী হলে যে ফসল ভালো হয় – গোল আলু ও গম।
- কলায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণ – ভিটামিন ও খনিজ।
- প্রাকৃতিক শক্তির মধ্যে কৃষিকাজে ব্যবহারের সম্ভাবনাময় শক্তি – সৌরশক্তি।
- জাপানি উইডারের যে অংশে আগাছা দমন করে – স্পাইক।
- পুকুরে প্ল্যাংকটন উৎপাদনের জন্য ব্যবহার করা হয় – সার।
- ম্যানগ্রোভ বনের বৈশিষ্ট্য – ঊর্ধ্বমুখী বায়বীয় শ্বাসমূল।
- মাছের পোনা পরিবহনে ব্যবস্থা রাখা প্রয়োজন – অক্সিজেনের।
- বাংলাদেশের একমাত্র হরিণ প্রজনন কেন্দ্রটি অবস্থিত – কক্সবাজার জেলার চকোরিয়ায়।
- প্রাণিজ আমিষ গ্রহণে মাছের অবদান – ৬০%।
- বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের নাম – BRRI
- রেশম চাষকে বলা হয় – সেরিকালচার।
- তুলসী পাতার রস যে রোগে বেশ উপকারী – সর্দি-কাশিতে।
- মিষ্টি কুমড়ায় প্রচুর পরিমাণে আছে – ভিটামিন ’এ’।
- বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশি গম উৎপাদিত হয় – ঠাকুরগাঁও জেলায়।
- আলুর বীজ উৎপাদনের জন্য যত সে. মি. গভীর চাষ দিতে হবে – ১৫ সে.মি.।
- বাংলাদেশের মৎস্য সংরক্ষণ আইন প্রণীত হয় – ১৯৫০ সালে।
- পরিবেশের জন্য ক্ষতিকারক গাছ – ইউক্যালিপটাস।
- সূর্যকন্যা বলা হয় – তুলা গাছকে।
- সমন্বিত পল্লী উন্নয়ন কর্মসূচি প্রতিষ্ঠিত হয় – ১৯৮২ সালে।
- যে সার প্রয়োগে মাটিতে জৈব পদার্থের পরিমাণ বাড়ে – কম্পোস্ট সার।
- মাটির আর্দ্রতা নিয়ন্ত্রণ করে – মালচিং।
বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশন-এর অধীন মিল/প্রতিষ্ঠানসমূহের বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে প্রায় তিন শতাধিক শূন্যপদে নিয়োগ প্রক্রিয়া চলমান। এর মধ্যে ইক্ষু উন্নয়ন সহকারী পদে শূন্যপদের সংখ্যা ৩০০।
- বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশন (BSFIC) যে মন্ত্রণালয়ের অধীন – শিল্প মন্ত্রণালয়।
- বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশন (BSFIC) প্রতিষ্ঠিত হয় – ১ জুলাই ১৯৭৬।
- BSFIC ‘র পূর্ণরূপ - Bangladesh Sugar and Food Industries Corporation.
- বাংলাদেশ ইক্ষু গবেষণা ইনস্টিটিউট (BSRI) প্রতিষ্ঠিত হয় – পাবনার ঈশ্বরদীতে ১৯৫১ সালে।
- বাংলাদেশ ইক্ষু গবেষণা ইনস্টিটিউটের বর্তমান নাম – বাংলাদেশ সুগারক্রপ গবেষণা ইনস্টিটিউট।
- লবণাক্ত সহিষ্ণু আখের জাত – ঈশ্বরদী ৩৯ এবং ঈশ্বরদী ৪০।
- উচ্চমাত্রায় বন্যা সহিষ্ণু ঈশ্বরদী ৩২ ও ঈশ্বরদী ৮৮ জাতের হেক্টর প্রতি ফলন – ১০৪-১১৩ টন।
- ২০১৮-১৯ অর্থবছরে দেশে মোট চিনি উৎপাদিত হয়েছে – ৬৬,১৬২.১০ মেট্রিক টন।
- BSFIC ‘র অধীনে চিনিকলের সংখ্যা – ১৫টি।
- বর্তমানে বাংলাদেশে আখ উৎপাদনে শীর্ষ জেলা – পাবনা।
- বর্তমানে বাংলাদেশে আখ উৎপাদনের পরিমাণ – ৩৬ লাখ মেট্রিক টন।
- BADC প্রতিষ্ঠিত হয় – ১৬ অক্টোবর ১৯৬১।
- বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সেচ প্রকল্প – তিস্তা বাঁধ প্রকল্প।
- ইউরিয়া সারের কাঁচামাল – মিথেন গ্যাস।
- ঘোড়াশাল সার কারখানায় কাঁচামাল হিসেবে ব্যবহার করা হয় – প্রাকৃতিক গ্যাস।
- ’বাংলাদেশের কুয়েত’ বলে খ্যাত – খুলনা অঞ্চল (চিংড়ি চাষের মাধ্যমে প্রত্যেকেই সচ্ছল বলে)।
- ফসলের পরিপক্বতা বিলম্বিত হয় যার অভাবে – সালফার।
- বাংলাদেশে সর্বপ্রথম সেগুন বাগান করা হয় – ১৮৭৩ সালে।
- যে জারক রস আমিষ জাতীয় খাদ্য পরিপাক করে তা হলো – পেপসিন।
- রোপা-আমন ধান কাটা হয় – অগ্রহায়ন-পৌষ মাসে।
- দোঁআশ মাটিতে বালি কণার পরিমাণ শতকরা – ৪০ ভাগ।
- গুদামজাতকরণে বীজের আর্দ্রতা রাখতে হয় – ১০-১২%।
- সালফারের অভাবে প্রথম যে লক্ষণ প্রকাশ পায় – গাছের উপরের পাতা হলদে হয়।
- অলটারনারিয়া বক্সাইট যে ফসলের ক্ষতিকর রোগ – সরিষা।
- বাংলাদেশে সর্বশেষ বা পঞ্চম কৃষিশুমারি অনুষ্ঠিত হয় – ২০১৯।
- বাংলাদেশে উৎপাদিত চা – দুই প্রকার; কালো চা ও সবুজ চা।
- লবণাক্ত মাটি থেকে যে উপাদানটি সংগ্রহ করতে ফসলের অসুবিধা হয় – পানি।
- উদ্ভিদদেহে যে উপাদান বেশি থাকলে খরা প্রতিরোধে সাহায্য করে – প্রোটিন।
- প্রাকৃতিকভাবে মাছের উৎপাদন ও জীববৈচিত্র্য কমে যাওয়ার কারণ – জলবায়ুর পরিবর্তন।
- কলার চারাকে বলে – তেউড়।
- তোষাপাট কাটা হয় – শ্রাবণ-ভাদ্র মাসে।
- শাক-সবজি যে ধরনের উদ্ভিদ – গুল্ম বা বিরুৎ জাতীয়।
- ডায়াবেটিস রোগের চিকিৎসায় যে উদ্ভিদ ব্যাপক হারে ব্যবহৃত হয় – তেলাকুচা।
- বরেন্দ্র ও মধুপুর অঞ্চলের মাটির অম্লমান (pH) মাত্রা – ৫.৫ -৬.৫।
- সাইলোপিটে ঘাস রাখার সময় যে দ্রবণ ছিটিয়ে দিতে হয় – ঝোলাগুড়ের।
- সবচেয়ে তাড়াতাড়ি বাড়ে যে জাতীয় গাছ – বাঁশ জাতীয় গাছ।
- বাংলাদেশের একমাত্র সরকারি মহিষ প্রজনন ও উন্নয়ন খামার অবস্থিত – ফকিরহাট, বাগেরহাট।
- যে রোগে পশু হঠাৎ লাফ দিয়ে বা খিঁচুনি দিয়ে মারা যায় – তড়কা রোগ।
- গবাদি পশুর মাংসে আমিষ থাকে – ১৫-২০%।
- পলি দোআঁশ মাটিতে বালিকণার পরিমাণ শতকরা – ২৫-৭৪%।
- জাতীয় বীজ পরীক্ষাগার অবস্থিত – গাজীপুর।
- নদী ছাড়া ‘যমুনা’ হলো – উন্নত জাতের মরিচ।
- আমাদের দেশে শীত বেশি পড়লে এবং দীর্ঘস্থায়ী হলে যে ফসল ভালো হয় – গোল আলু ও গম।
- কলায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণ – ভিটামিন ও খনিজ।
- প্রাকৃতিক শক্তির মধ্যে কৃষিকাজে ব্যবহারের সম্ভাবনাময় শক্তি – সৌরশক্তি।
- জাপানি উইডারের যে অংশে আগাছা দমন করে – স্পাইক।
- পুকুরে প্ল্যাংকটন উৎপাদনের জন্য ব্যবহার করা হয় – সার।
- ম্যানগ্রোভ বনের বৈশিষ্ট্য – ঊর্ধ্বমুখী বায়বীয় শ্বাসমূল।
- মাছের পোনা পরিবহনে ব্যবস্থা রাখা প্রয়োজন – অক্সিজেনের।
- বাংলাদেশের একমাত্র হরিণ প্রজনন কেন্দ্রটি অবস্থিত – কক্সবাজার জেলার চকোরিয়ায়।
- প্রাণিজ আমিষ গ্রহণে মাছের অবদান – ৬০%।
- বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের নাম – BRRI
- রেশম চাষকে বলা হয় – সেরিকালচার।
- তুলসী পাতার রস যে রোগে বেশ উপকারী – সর্দি-কাশিতে।
- মিষ্টি কুমড়ায় প্রচুর পরিমাণে আছে – ভিটামিন ’এ’।
- বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশি গম উৎপাদিত হয় – ঠাকুরগাঁও জেলায়।
- আলুর বীজ উৎপাদনের জন্য যত সে. মি. গভীর চাষ দিতে হবে – ১৫ সে.মি.।
- বাংলাদেশের মৎস্য সংরক্ষণ আইন প্রণীত হয় – ১৯৫০ সালে।
- পরিবেশের জন্য ক্ষতিকারক গাছ – ইউক্যালিপটাস।
- সূর্যকন্যা বলা হয় – তুলা গাছকে।
- সমন্বিত পল্লী উন্নয়ন কর্মসূচি প্রতিষ্ঠিত হয় – ১৯৮২ সালে।
- যে সার প্রয়োগে মাটিতে জৈব পদার্থের পরিমাণ বাড়ে – কম্পোস্ট সার।
- মাটির আর্দ্রতা নিয়ন্ত্রণ করে – মালচিং।