- Sat Jan 16, 2021 11:17 am#5623
১.ইলহাম কী?
-কোনো প্রকার চেষ্টা-তদবীর, চিন্তা-ভাবনা এবং প্রমাণ ছাড়া আল্লাহর পক্ষ থেকে সরাসরি যে বিষয় কোনো বান্দার অন্তরে নিক্ষেপিত হয়, তারই নাম ইলহাম।
২.শাফায়াত অর্থ কী?
-শাফায়াত অর্থ সুপাশি করা।
৩.মিযান কী?
-হাশরের দিনে আল্লাহ বান্দাদের পার্থিব জগতের কৃতকর্মের সঠিক পরিমাপ করার লক্ষ্যে একটি পরিমাপ যন্ত্র বা দাঁড়িপাল্লা স্থাপন করবেন, একে মিযান বলে।
৪.তাফসির অর্থ কী?
-তাফসির অর্থ খুলে দেয়া, উন্মোচন করা ইত্যাদি।
৫.কয়েকজন বিশিষ্ট ওহি লেখকের নাম কী?
-১.যায়িদ ইবন সাবিত (রা)
২.উবাই ইবন কাআব (রা)
৩.মুআজ ইবন জাবাল (রা)
৪.মুআবিয়া (রা)
৫.হযরত আবু বকর (রা)
৬.হযরত ওসমান (রা)
৭.হযরত আলী (রা) প্রমুখগণ।
৬.প্রসিদ্ধ মাযহাব গুলো কী কী?
-ক.হানাফী মাযহাব
খ.শাফেয়ী মাযহাব।
গ.মালেকী মাযহাব ।
ঘ.হাম্বলী মাযহাব।
৭.নাময ভঙ্গের কারণগুলো কী কী?
-নামায ভঙ্গের কারণগুলো হলো –
-১.নামাযের মধ্যে কথা বলা
২.পানাহার করা
৩.সালাম দেয়া
৪.সালামের জবাব দেয়া
৫.দেখে দেখে কিরাত পাঠ করা
৬.সালাতের আহকাম বাদ দেয়া
৭.আরকান বাদ দেয়া
৮.ইচ্ছাকৃত ওয়াজিব তরক করা।
৯.আহ উহ শব্দ করা
১০.উচ্চস্বরে হাসা
১১.অপ্রয়োজনে কাশি দেয়া
১২.কিরাত ভুল পড়া
১৩.নেশাগ্রস্ত অবস্থায় নামায পড়া
১৪.কিবলা পরিবর্তন করা
১৫.বাচ্চাকে দুধ পান করানো।
১৬.হাঁটা চলা করা
১৭.আমলে কাসির করা
১৮.হাঁচির জবাব দেয়া
-কোনো প্রকার চেষ্টা-তদবীর, চিন্তা-ভাবনা এবং প্রমাণ ছাড়া আল্লাহর পক্ষ থেকে সরাসরি যে বিষয় কোনো বান্দার অন্তরে নিক্ষেপিত হয়, তারই নাম ইলহাম।
২.শাফায়াত অর্থ কী?
-শাফায়াত অর্থ সুপাশি করা।
৩.মিযান কী?
-হাশরের দিনে আল্লাহ বান্দাদের পার্থিব জগতের কৃতকর্মের সঠিক পরিমাপ করার লক্ষ্যে একটি পরিমাপ যন্ত্র বা দাঁড়িপাল্লা স্থাপন করবেন, একে মিযান বলে।
৪.তাফসির অর্থ কী?
-তাফসির অর্থ খুলে দেয়া, উন্মোচন করা ইত্যাদি।
৫.কয়েকজন বিশিষ্ট ওহি লেখকের নাম কী?
-১.যায়িদ ইবন সাবিত (রা)
২.উবাই ইবন কাআব (রা)
৩.মুআজ ইবন জাবাল (রা)
৪.মুআবিয়া (রা)
৫.হযরত আবু বকর (রা)
৬.হযরত ওসমান (রা)
৭.হযরত আলী (রা) প্রমুখগণ।
৬.প্রসিদ্ধ মাযহাব গুলো কী কী?
-ক.হানাফী মাযহাব
খ.শাফেয়ী মাযহাব।
গ.মালেকী মাযহাব ।
ঘ.হাম্বলী মাযহাব।
৭.নাময ভঙ্গের কারণগুলো কী কী?
-নামায ভঙ্গের কারণগুলো হলো –
-১.নামাযের মধ্যে কথা বলা
২.পানাহার করা
৩.সালাম দেয়া
৪.সালামের জবাব দেয়া
৫.দেখে দেখে কিরাত পাঠ করা
৬.সালাতের আহকাম বাদ দেয়া
৭.আরকান বাদ দেয়া
৮.ইচ্ছাকৃত ওয়াজিব তরক করা।
৯.আহ উহ শব্দ করা
১০.উচ্চস্বরে হাসা
১১.অপ্রয়োজনে কাশি দেয়া
১২.কিরাত ভুল পড়া
১৩.নেশাগ্রস্ত অবস্থায় নামায পড়া
১৪.কিবলা পরিবর্তন করা
১৫.বাচ্চাকে দুধ পান করানো।
১৬.হাঁটা চলা করা
১৭.আমলে কাসির করা
১৮.হাঁচির জবাব দেয়া