- Mon Sep 24, 2018 3:14 pm#806
১৯৭৩ সালের ১৫ ই ডিসেম্বর সরকারি গ্যাজেট নোটিফিকেশনের মাধ্যমে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার স্বাধীনতা যুদ্ধে অবদানের স্বীকৃতি স্বরুপ বীরত্ব পুরষ্কার দেওয়া হয় - ৪টি। বীরশ্রেষ্ঠ, বীর উত্তম, বীর বিক্রম, বীর প্রতীক।
মুক্তিযুদ্ধে খেতাব প্রাপ্ত বীর উত্তম সদস্য - ৬৯ জন। সর্বশেষ খেতাবপ্রাপ্ত বিগ্রেডিয়ার জেনারেল জামিল উদ্দিন আহমেদ ( এপ্রিল ২০১০ সাল)।
স্বাধীনতা যুদ্ধে বীর বিক্রম উপাধিতে ভূষিত করা হয়-- ১৭৫ জনকে।
মুক্তিযুদ্ধে খেতাবপ্রাপ্ত বীর প্রতিক মোট সদস্য -- ৪২৬ জন।
মুক্তিযুদ্ধে পদকপ্রাপ্ত মোট - ৬৭৬ জন (খেতাবপ্রাপ্ত মোট ৬৭৭ জন)।
মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহনকারী স্বীকৃত নারী মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা -- ২৪৪ জন।
মুক্তিযুদ্ধে অবদানের জন্য 'বীর প্রতীক' খেতাবপ্রাপ্ত মহিলা মুক্তিযোদ্ধা -- তারামন বিবি ও সেতারা বেগম।
সাতজন বীরশ্রেষ্ঠ এর নামে সাতটি পুকুর খনন করা হয়েছে -- সুন্দরবনে।
সাহিত্যিক হিসেবে মুক্তিযুদ্ধে অবদানের জন্য বীর প্রতীক খেতাব লাভ করেন -- আব্দুস সাত্তার।
মুক্তিযুদ্ধে প্রথম বীর উত্তম খেতাবপ্রাপ্ত ব্যাক্তি -- লে. কর্ণেল আব্দুর রব (চিফ অব স্টাফ)।
মুক্তিযুদ্ধে প্রথম বীর বিক্রম খেতাবপ্রাপ্ত ব্যাক্তি -- মেজর খন্দকার নাজমুল হুদা।
মুক্তিযুদ্ধে প্রথম বীর প্রতীক খেতাব প্রাপ্ত ব্যাক্তি -- মোহাম্মদ আবদুল মতিন।
মুক্তিযুদ্ধে প্রথম বীর প্রতীক খেতাব প্রাপ্ত মহিলা -- ক্যাপ্টেন ডা. সেতারা বেগম।
বাংলাদেশের সর্ব কনিষ্ঠ খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধার নাম -- শহিদুল ইসলাম লালু। মাত্র ১২ বছর বয়সে তিনি বীর প্রতীক উপাধি পান।
সংগৃহীত:- সমুদ্র জোছনা
সংগৃহীত:- সমুদ্র জোছনা