- Sun Sep 09, 2018 2:17 am#713
❑❑ বদ্বীপ পরিকল্পনা ২১০০:
“প্রাকৃতিক দুর্যোগের প্রভাব হ্রাস করে এবং জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব বিবেচনায় রেখে কৃষি, পানিসম্পদ, ভূমি, শিল্প, বনায়ন, মৎস্য সম্পদ প্রভৃতিকে গুরুত্ব প্রদানপূর্বক সংশ্লিষ্ট সব অংশীজনের অংশগ্রহণের মাধ্যমে সুষ্ঠু পানিসম্পদ ব্যবস্থাপনা, খাদ্যনিরাপত্তা ও টেকসই অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি নিশ্চিত করা এবং সে লক্ষ্যে ধাপে ধাপে বাস্তবসম্মত একটি সমন্বিত দীর্ঘমেয়াদি (৫০ থেকে ১০০ বছর) মহাপরিকল্পনা প্রণয়ন এবং তা বাস্তবায়নের কর্মকৌশল নির্ধারণ করা।”
❑❑ “বদ্বীপ পরিকল্পনা ২১০০” পরিকল্পনার প্রয়োজনীয়তাঃ
বাংলাদেশ দ্রুত বর্ধনশীল বদ্বীপ প্রধান (ডেল্টাইক) দেশ, যা প্রধানত পদ্মা, ব্রহ্মপুত্র ও মেঘনা নদীবাহিত পলিমাটি দিয়ে গঠিত পৃথিবীর বৃহত্তম বদ্বীপ। এ দেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নে নদীর গুরুত্ব অপরিসীম। এ দেশে শতকরা ৮০ ভাগ এলাকা এই নদীগুলোর প্লাবনভূমিতে অবস্থিত। এ দেশের মানুষের জীবন, জীবিকা ও অর্থনীতির চালিকাশক্তি এ নদী ও তার প্লাবনভূমিসমূহ। বাংলাদেশের জন্য পানিসম্পদ ব্যবস্থাপনা এক বিশাল চ্যালেঞ্জ। কারণ, একদিকে বর্ষাকালে প্রচুর পানি ও পলি নদীগুলো দিয়ে বঙ্গোপসাগরে ধাবিত হয়, যার ফলে অসংখ্য চর গড়ে ওঠে। অন্যদিকে শুষ্ক মৌসুমে পর্যাপ্ত পানি পাওয়া যায় না। সাম্প্রতিক সময়ে বিভিন্ন উন্নয়ন কার্যক্রম গ্রহণ করায় অর্থাৎ পানিসম্পদ ব্যবস্থায় মানবসৃষ্ট পরিবর্তন সংঘটিত হওয়ায় প্রাকৃতিক পানিচক্র বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। এতে পানির গুণগত মান ও প্রাপ্যতা কমে যাচ্ছে, লবণাক্ততা বেড়ে যাচ্ছে। মিঠা পানির স্বল্পতা ক্রমেই তীব্র হচ্ছে। সে কারণে বাংলাদেশের জন্য সার্বিকভাবে একটি দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা হিসেবে তৈরি করা হয়েছে এই বদ্বীপ রূপকল্প (ডেল্টা ভিশন) ২০১০। এই রূপকল্প অর্জনে কৃষি, মৎস্য, শিল্প, বনায়ন, পানি ব্যবস্থাপনা, স্যানিটেশন—সব খাতকে বিবেচনায় রেখে একটি সমন্বিত দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা প্রয়োজন।
এ উদ্যোগের আওতায় ইতিমধ্যে সম্পাদিত উল্লেখযোগ্য কার্যক্রমগুলো হচ্ছে:
(ক) সংশ্লিষ্ট অংশীজনদের সঙ্গে নিয়ে স্বচ্ছ প্রক্রিয়ায় সরকারি ও বেসরকারি খাতের অবদান নিশ্চিতকরণের মাধ্যমে ডেল্টা ভিশন ও লক্ষ্য ঠিক করা হয়েছে এবং সংশ্লিষ্ট কার্যাবলি শনাক্ত ও বিশ্লেষণ করা হচ্ছে;
(খ) বদ্বীপ পরিকল্পনা-সংশ্লিষ্ট ১৯টি সহায়ক গবেষণাপত্র তৈরি করা হয়েছে, যার আলোকে একটি জ্ঞানভান্ডার গড়ে তোলা হয়েছে;
(গ) পৃথকভাবে পানিসম্পদ খাতে গত ৬০ বছরে গৃহীত পদক্ষেপসমূহের বিস্তারিত পর্যালোচনা করে অর্জিত জ্ঞান থেকে ভবিষ্যৎ করণীয় ঠিক করা হচ্ছে;
(ঘ) জলবায়ু পরিবর্তনের অভিঘাত, অর্থনৈতিক অগ্রগতি ও নগরায়ণ বিবেচনা করে ভবিষ্যতের বিভিন্ন রূপকল্প প্রক্ষেপণ করা হয়েছে;
(ঙ) দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনার সম্ভাব্য পরিবর্তিত পটভূমিগুলো কী হতে পারে, বিশেষজ্ঞ ও অভিজ্ঞ ব্যক্তিদের সমন্বয়ে তা প্রণয়ন করা হচ্ছে।
(চ) সংশ্লিষ্ট ভিত্তিস্তর জ্ঞান ও ভবিষ্যতের বিভিন্ন রূপকল্প বিবেচনায় শুষ্ক মৌসুমে পানি সরবরাহ নিশ্চিতকরণ, বর্ষা মৌসুমে বন্যা নিয়ন্ত্রণ, পানি ও ভূমির লবণাক্ততা নিয়ন্ত্রণসহ পানিসম্পদ ও সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন খাতের চ্যালেঞ্জসমূহ চিহ্নিত করা হয়েছে;
(ছ) চিহ্নিত চ্যালেঞ্জসমূহ মোকাবিলায় কৌশল নির্ধারণের কাজ চলছে;
(জ) দীর্ঘমেয়াদি এই প্রকল্প বাস্তবায়নে ডেল্টা কমিশন অ্যান্ড ডেল্টা ফান্ড বিষয়ে প্রস্তাবনা তৈরি করা হয়েছে;
(ঝ) বদ্বীপ পরিকল্পনার আওতায় বাস্তব প্রয়োজন অনুযায়ী বিনিয়োগ প্রকল্প তৈরির কার্যক্রম চলমান রয়েছে; এবং
বাংলাদেশ বদ্বীপ পরিকল্পনা ২১০০ প্রণয়ন ও বাস্তবায়নে পারস্পরিক সহযোগিতার লক্ষ্যে গত ১৬ জুন, ২০১৫ তারিখে বাংলাদেশ সরকার, নেদারল্যান্ডস সরকার এবং বিশ্বব্যাংকের আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থা (আইডিএ) ও ইন্টারন্যাশনাল ফিন্যান্স করপোরেশন (আইএফসি) এবং ২০৩০ পানিসম্পদ গ্রুপের (ডব্লিউআরজি) মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়।
❑❑ মূল্যায়নঃ
1. ২১০০ সালে বাংলাদেশকে কোন জায়গায় দেখতে চাই, তা বদ্বীপ পরিকল্পনায় বলা হয়েছে। পৃথিবীতে এত দীর্ঘ সময়ের পরিকল্পনা আর কোনো দেশ করেনি।
2. নেদারল্যান্ডসের বদ্বীপ পরিকল্পনাকে কাজে লাগিয়ে বাংলাদেশের বদ্বীপ পরিকল্পনা করা হয়েছে। নেদারল্যান্ডস এই পর্যন্ত ৬ হাজার বর্গ কিলোমিটার নতুন ভূমি পেয়েছে। বাংলাদেশেও নদীবাহিত পলি দিয়ে এমনভাবে ভূমি পেতে পারে।
3. বদ্বীপ পরিকল্পনা বাস্তবায়ন হলে ২০৩০ সালের মধ্যে মোট দেশজ উৎপাদনে (জিডিপি) বাড়তি দেড় শতাংশ প্রবৃদ্ধি হবে। আগামী ১০০ বছরে পানিসম্পদ ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে উন্নয়ন পরিকল্পনা এটি।
4. বদ্বীপ পরিকল্পনার আওতায় ছয়টি অঞ্চলে এই প্রকল্পগুলো বাস্তবায়ন করা হবে। বদ্বীপ পরিকল্পনা বাস্তবায়নে ছয়টি এলাকাকে প্রাধান্য দেওয়া হচ্ছে। এগুলো হলো উপকূলীয় অঞ্চল, বরেন্দ্র ও খরাপ্রবণ অঞ্চল, হাওর ও আকস্মিক বন্যাপ্রবণ এলাকা, পার্বত্য চট্টগ্রাম, নদীবিধৌত অঞ্চল ও নগর এলাকা।
5. বদ্বীপ পরিকল্পনায় বৃহৎ পরিসরে তিনটি লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে। সেগুলো হলো ২০৩০ সালের মধ্যে চরম দারিদ্র্য দূর করা, ২০৩০ সালের মধ্যে উচ্চ-মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত করা এবং ২০৪১ সালের মধ্যে সমৃদ্ধ দেশের মর্যাদা অর্জন।
6. যদিও এটি আগামী ১০০ বছরের পরিকল্পনা, আপাতত ২০৩০ সাল নাগাদ ৮০টি পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে।
Prepare By: আদ্যিত অভি
“প্রাকৃতিক দুর্যোগের প্রভাব হ্রাস করে এবং জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব বিবেচনায় রেখে কৃষি, পানিসম্পদ, ভূমি, শিল্প, বনায়ন, মৎস্য সম্পদ প্রভৃতিকে গুরুত্ব প্রদানপূর্বক সংশ্লিষ্ট সব অংশীজনের অংশগ্রহণের মাধ্যমে সুষ্ঠু পানিসম্পদ ব্যবস্থাপনা, খাদ্যনিরাপত্তা ও টেকসই অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি নিশ্চিত করা এবং সে লক্ষ্যে ধাপে ধাপে বাস্তবসম্মত একটি সমন্বিত দীর্ঘমেয়াদি (৫০ থেকে ১০০ বছর) মহাপরিকল্পনা প্রণয়ন এবং তা বাস্তবায়নের কর্মকৌশল নির্ধারণ করা।”
❑❑ “বদ্বীপ পরিকল্পনা ২১০০” পরিকল্পনার প্রয়োজনীয়তাঃ
বাংলাদেশ দ্রুত বর্ধনশীল বদ্বীপ প্রধান (ডেল্টাইক) দেশ, যা প্রধানত পদ্মা, ব্রহ্মপুত্র ও মেঘনা নদীবাহিত পলিমাটি দিয়ে গঠিত পৃথিবীর বৃহত্তম বদ্বীপ। এ দেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নে নদীর গুরুত্ব অপরিসীম। এ দেশে শতকরা ৮০ ভাগ এলাকা এই নদীগুলোর প্লাবনভূমিতে অবস্থিত। এ দেশের মানুষের জীবন, জীবিকা ও অর্থনীতির চালিকাশক্তি এ নদী ও তার প্লাবনভূমিসমূহ। বাংলাদেশের জন্য পানিসম্পদ ব্যবস্থাপনা এক বিশাল চ্যালেঞ্জ। কারণ, একদিকে বর্ষাকালে প্রচুর পানি ও পলি নদীগুলো দিয়ে বঙ্গোপসাগরে ধাবিত হয়, যার ফলে অসংখ্য চর গড়ে ওঠে। অন্যদিকে শুষ্ক মৌসুমে পর্যাপ্ত পানি পাওয়া যায় না। সাম্প্রতিক সময়ে বিভিন্ন উন্নয়ন কার্যক্রম গ্রহণ করায় অর্থাৎ পানিসম্পদ ব্যবস্থায় মানবসৃষ্ট পরিবর্তন সংঘটিত হওয়ায় প্রাকৃতিক পানিচক্র বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। এতে পানির গুণগত মান ও প্রাপ্যতা কমে যাচ্ছে, লবণাক্ততা বেড়ে যাচ্ছে। মিঠা পানির স্বল্পতা ক্রমেই তীব্র হচ্ছে। সে কারণে বাংলাদেশের জন্য সার্বিকভাবে একটি দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা হিসেবে তৈরি করা হয়েছে এই বদ্বীপ রূপকল্প (ডেল্টা ভিশন) ২০১০। এই রূপকল্প অর্জনে কৃষি, মৎস্য, শিল্প, বনায়ন, পানি ব্যবস্থাপনা, স্যানিটেশন—সব খাতকে বিবেচনায় রেখে একটি সমন্বিত দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা প্রয়োজন।
এ উদ্যোগের আওতায় ইতিমধ্যে সম্পাদিত উল্লেখযোগ্য কার্যক্রমগুলো হচ্ছে:
(ক) সংশ্লিষ্ট অংশীজনদের সঙ্গে নিয়ে স্বচ্ছ প্রক্রিয়ায় সরকারি ও বেসরকারি খাতের অবদান নিশ্চিতকরণের মাধ্যমে ডেল্টা ভিশন ও লক্ষ্য ঠিক করা হয়েছে এবং সংশ্লিষ্ট কার্যাবলি শনাক্ত ও বিশ্লেষণ করা হচ্ছে;
(খ) বদ্বীপ পরিকল্পনা-সংশ্লিষ্ট ১৯টি সহায়ক গবেষণাপত্র তৈরি করা হয়েছে, যার আলোকে একটি জ্ঞানভান্ডার গড়ে তোলা হয়েছে;
(গ) পৃথকভাবে পানিসম্পদ খাতে গত ৬০ বছরে গৃহীত পদক্ষেপসমূহের বিস্তারিত পর্যালোচনা করে অর্জিত জ্ঞান থেকে ভবিষ্যৎ করণীয় ঠিক করা হচ্ছে;
(ঘ) জলবায়ু পরিবর্তনের অভিঘাত, অর্থনৈতিক অগ্রগতি ও নগরায়ণ বিবেচনা করে ভবিষ্যতের বিভিন্ন রূপকল্প প্রক্ষেপণ করা হয়েছে;
(ঙ) দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনার সম্ভাব্য পরিবর্তিত পটভূমিগুলো কী হতে পারে, বিশেষজ্ঞ ও অভিজ্ঞ ব্যক্তিদের সমন্বয়ে তা প্রণয়ন করা হচ্ছে।
(চ) সংশ্লিষ্ট ভিত্তিস্তর জ্ঞান ও ভবিষ্যতের বিভিন্ন রূপকল্প বিবেচনায় শুষ্ক মৌসুমে পানি সরবরাহ নিশ্চিতকরণ, বর্ষা মৌসুমে বন্যা নিয়ন্ত্রণ, পানি ও ভূমির লবণাক্ততা নিয়ন্ত্রণসহ পানিসম্পদ ও সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন খাতের চ্যালেঞ্জসমূহ চিহ্নিত করা হয়েছে;
(ছ) চিহ্নিত চ্যালেঞ্জসমূহ মোকাবিলায় কৌশল নির্ধারণের কাজ চলছে;
(জ) দীর্ঘমেয়াদি এই প্রকল্প বাস্তবায়নে ডেল্টা কমিশন অ্যান্ড ডেল্টা ফান্ড বিষয়ে প্রস্তাবনা তৈরি করা হয়েছে;
(ঝ) বদ্বীপ পরিকল্পনার আওতায় বাস্তব প্রয়োজন অনুযায়ী বিনিয়োগ প্রকল্প তৈরির কার্যক্রম চলমান রয়েছে; এবং
বাংলাদেশ বদ্বীপ পরিকল্পনা ২১০০ প্রণয়ন ও বাস্তবায়নে পারস্পরিক সহযোগিতার লক্ষ্যে গত ১৬ জুন, ২০১৫ তারিখে বাংলাদেশ সরকার, নেদারল্যান্ডস সরকার এবং বিশ্বব্যাংকের আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থা (আইডিএ) ও ইন্টারন্যাশনাল ফিন্যান্স করপোরেশন (আইএফসি) এবং ২০৩০ পানিসম্পদ গ্রুপের (ডব্লিউআরজি) মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়।
❑❑ মূল্যায়নঃ
1. ২১০০ সালে বাংলাদেশকে কোন জায়গায় দেখতে চাই, তা বদ্বীপ পরিকল্পনায় বলা হয়েছে। পৃথিবীতে এত দীর্ঘ সময়ের পরিকল্পনা আর কোনো দেশ করেনি।
2. নেদারল্যান্ডসের বদ্বীপ পরিকল্পনাকে কাজে লাগিয়ে বাংলাদেশের বদ্বীপ পরিকল্পনা করা হয়েছে। নেদারল্যান্ডস এই পর্যন্ত ৬ হাজার বর্গ কিলোমিটার নতুন ভূমি পেয়েছে। বাংলাদেশেও নদীবাহিত পলি দিয়ে এমনভাবে ভূমি পেতে পারে।
3. বদ্বীপ পরিকল্পনা বাস্তবায়ন হলে ২০৩০ সালের মধ্যে মোট দেশজ উৎপাদনে (জিডিপি) বাড়তি দেড় শতাংশ প্রবৃদ্ধি হবে। আগামী ১০০ বছরে পানিসম্পদ ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে উন্নয়ন পরিকল্পনা এটি।
4. বদ্বীপ পরিকল্পনার আওতায় ছয়টি অঞ্চলে এই প্রকল্পগুলো বাস্তবায়ন করা হবে। বদ্বীপ পরিকল্পনা বাস্তবায়নে ছয়টি এলাকাকে প্রাধান্য দেওয়া হচ্ছে। এগুলো হলো উপকূলীয় অঞ্চল, বরেন্দ্র ও খরাপ্রবণ অঞ্চল, হাওর ও আকস্মিক বন্যাপ্রবণ এলাকা, পার্বত্য চট্টগ্রাম, নদীবিধৌত অঞ্চল ও নগর এলাকা।
5. বদ্বীপ পরিকল্পনায় বৃহৎ পরিসরে তিনটি লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে। সেগুলো হলো ২০৩০ সালের মধ্যে চরম দারিদ্র্য দূর করা, ২০৩০ সালের মধ্যে উচ্চ-মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত করা এবং ২০৪১ সালের মধ্যে সমৃদ্ধ দেশের মর্যাদা অর্জন।
6. যদিও এটি আগামী ১০০ বছরের পরিকল্পনা, আপাতত ২০৩০ সাল নাগাদ ৮০টি পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে।
Prepare By: আদ্যিত অভি