- Tue Sep 22, 2020 8:25 pm#3394
সাবমেরিন কেবল প্রকল্পটি – ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের অধীন
বাংলাদেশ সাবমেরিন কেবলের সাথে যুক্ত হয় – ২০০৬ সালে
বাংলাদেশের প্রথম সাবমেরিন ল্যান্ডিং স্টেশন – কক্সবাজারের ঝিলংজায়
বাংলাদেশের সাবমেরিন কেবলে যে কনসোর্টিয়ামের মাধ্যমে যোগদান করে তা হলো – SEA-ME-WE-4
বাংলাদেশের দ্বিতীয় সাবমেরিন কেবল - SEA-ME-WE-5 (যুক্ত হয় ২১ ফেব্রুয়ারী ২০১৭)
বাংলাদেশের দ্বিতীয় সাবমেরিন ল্যান্ডিং স্টেশন – পটুয়াখালীর কুয়াকাটায়
বাংলাদেশের ভূ-উপগ্রহ
আন্তর্জাতিক টেলিযোগাযোগের মাধ্যম হিসেবে যে কেন্দ্র ব্যবহার করা হয় তাই ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্র । বাংলাদেশ ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্রের সংখ্যা ৪।
উপগ্রহ ভূকেন্দ্রের নাম – অবস্থান – প্রতিষ্ঠাকাল – মন্তব্য
বেতবুনিয়া ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্র – রা্ঙ্গামাটি -১৯৭৫ সালে – বাংলাদেশের প্রথম ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্র
তালিবাবাদ ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্র – গাজীপুর – ১৯৮২ সালে –
মহাখালী ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্র – ঢাকা – ১৯৯৫ সালে –
সিলেট ভূ- উপগ্রহ কেন্দ্র – সিলেট – ১৯৯৭ সালে – বাংলাদেশের সর্বশেষ ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্র
বাংলাদেশ সাবমেরিন কেবলের সাথে যুক্ত হয় – ২০০৬ সালে
বাংলাদেশের প্রথম সাবমেরিন ল্যান্ডিং স্টেশন – কক্সবাজারের ঝিলংজায়
বাংলাদেশের সাবমেরিন কেবলে যে কনসোর্টিয়ামের মাধ্যমে যোগদান করে তা হলো – SEA-ME-WE-4
বাংলাদেশের দ্বিতীয় সাবমেরিন কেবল - SEA-ME-WE-5 (যুক্ত হয় ২১ ফেব্রুয়ারী ২০১৭)
বাংলাদেশের দ্বিতীয় সাবমেরিন ল্যান্ডিং স্টেশন – পটুয়াখালীর কুয়াকাটায়
বাংলাদেশের ভূ-উপগ্রহ
আন্তর্জাতিক টেলিযোগাযোগের মাধ্যম হিসেবে যে কেন্দ্র ব্যবহার করা হয় তাই ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্র । বাংলাদেশ ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্রের সংখ্যা ৪।
উপগ্রহ ভূকেন্দ্রের নাম – অবস্থান – প্রতিষ্ঠাকাল – মন্তব্য
বেতবুনিয়া ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্র – রা্ঙ্গামাটি -১৯৭৫ সালে – বাংলাদেশের প্রথম ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্র
তালিবাবাদ ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্র – গাজীপুর – ১৯৮২ সালে –
মহাখালী ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্র – ঢাকা – ১৯৯৫ সালে –
সিলেট ভূ- উপগ্রহ কেন্দ্র – সিলেট – ১৯৯৭ সালে – বাংলাদেশের সর্বশেষ ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্র