- Wed Sep 09, 2020 7:49 pm#3243
★মহাকাশচারী ইউরি গ্যাগারিন স্পুটনিক এ চড়ে মহাকাশ প্রদক্ষিণ করে ১৯৬১
সালের ১২ ই এপ্রিল
★ পৃথিবীর প্রকৃত আকৃতি অভিগত গোলকের মত
★কোনো স্থানের সময় নির্নয় করা যায় দ্রাঘিমারেখার সাহায্যে
★ পূর্ব বা পশ্চিমের অবস্থান জানা যায় মূল মধ্য রেখা থেকে
★অক্ষ বা Axis হচ্ছে পৃথিবীর গোলাকৃত কেন্দ্র দিয়ে উত্তর দক্ষিনে কল্পিত
রেখা
★ পৃথিবীর কেন্দ্রে উৎপন্ন কোন ৩৬০°
★ নিরক্ষীয় তল থেকে উত্তর মেরুর কৌণিক দূরত্ব বা উৎপন্ন কোন ৯০°
★ সূর্যের উন্নতি পরিমাপ করা যায় সেক্সট্যান্ট যন্ত্রের সাহায্যে
★ সূর্যের অক্ষাংশ নির্ণয় করা হয় ধ্রুবতারার সাহায্যে
★ গ্রিনিচ মান মন্দির অবস্তিত যুক্তরাষ্ট্রের লন্ডনে
★ গ্রিনিচের দ্রাঘিমা ০°
★ দ্রাঘিমা নির্ণয় ও ব্যবহার এর দুটি পদ্ধতি
স্হানীয় সময়
গ্রিনিচের সময়
…………………………………………………
.
স্হানীয় সময়:
কোনো স্থানে মধ্যাহ্নে যখন সূর্য ঠিক মাথার উপরে আসে সেখানে দুপুর ১২ টা
ধরে প্রতি ৪ মিনিট সময়ের পার্থক্যে দ্রাঘিমার পার্থক্য হয় ১°।
ধরা যাক কোনো স্থানে দুপুর ১২ টা, সেখান থেকে ১০° পূর্বে কোনো স্থানের
সময় হবে
১২ টা + (৪*১০) = ১২ টা ৪০মিনিট
সে স্থানটি যদি পশ্চিমে হয় তবে
১২ টা - (৪*১০) = ১১ টা ২০ মিনিট
…………………………………………………
গ্রিনিচ সময় :
গ্রিনিচ এর দ্রাঘিমা ০° ধরা হয়। এবং দুই স্থানের সময়ের পার্থক্য অনুসারে
প্রতি ৪ মিনিট সময়ের পার্থক্যে ১° দ্রাঘিমার পার্থক্য ধরে ঐ স্থানের
দ্রাঘিমা নির্ণয় করা যায়। গ্রিনিচের পূর্ব দিকের দেশগুলো সময়ের হিসেবে
গ্রিনিচের চেয়ে এগিয়ে থাকে। এবং পশ্চিম দিকের দেশগুলো পিছিয়ে।
বাংলাদেশ গ্রিনিচ থেকে ৯০° পূর্বে অবস্থিত তাই সময়ের পার্থক্য ৬ ঘন্টা।
…………………………………………………
.
★ একই দ্রাঘিমায় ১৮৯° তে সময়ের পার্থক্য ২৪ ঘন্টা
★১৮০° দ্রাঘিমারেখাকে আন্তর্জাতিক তারিখ রেখা করা হয় ১৯৮৪ সালে
★ নিরক্ষরেখায় পৃথিবীর পরিধি সবচেয়ে বেশি
★ পৃথিবীর আবর্তনের বেগ বেশি নিরক্ষরেখায়
★ পৃথিবীর আবর্তন গতি অনুভব করতে পারা যায়না কারণ
পৃথিবীর আয়তনের তুলনায় আমরা খুবই ক্ষুদ্র
সবকিছু একই গতিতে আবর্তিত হচ্ছে
…………………………………………………
.
পৃথিবীর গতি দুই প্রকার
ক.আহ্নিক গতি
খ.বার্ষিক গতি
…………………………………………...
আহ্নিক গতির ফলাফল :
দিবারাত্রি সংঘটন
জোয়ার ভাটার সৃষ্টি
বায়ু প্রবাহ ও সমুদ্র স্রোত সৃষ্টি
তাপমাত্রার তারতম্য সৃষ্টি
সময় গননা বা সময় নির্ধারন
……………………………………………
বার্ষিক গতির ফলাফল :
দিবারাত্রির হ্রাস বৃদ্ধি
ঋতু পরিবর্তন
……………………………………………
★ উত্তর গোলার্ধে দীর্ঘতম দিন ২১ শে জুন ও ক্ষুদ্রতম রাত, ২৩ শে সেপ্টেম্বর
দিবা রাত্রি সমান
★ ২২ ডিসেম্বর দক্ষিণ গোলার্ধে দীর্ঘতম দিন
★ ২১ শে মার্চ ও ২৩ শে সেপ্টেম্বর সর্বত্র দিবারাত্রি সমান
★২১ শে মার্চ উত্তর গোলার্ধে বসন্তকাল
★ উত্তর গোলার্ধে যখন গ্রীষ্ম কাল দক্ষিণ গোলার্ধে তখন শীতকাল
★বাংলাদেশের ভৌগোলিক অবস্থান উত্তর গোলার্ধে
………………………………………………
ইংরেজি Map এর প্রতিশব্দ মানচিত্র
ল্যাটিন শব্দ Mappa থেকে Map
ল্যাটিন ভাষায় কাপরের টুকরো কে Mappa বলে।
সংগৃহীত:-
সালের ১২ ই এপ্রিল
★ পৃথিবীর প্রকৃত আকৃতি অভিগত গোলকের মত
★কোনো স্থানের সময় নির্নয় করা যায় দ্রাঘিমারেখার সাহায্যে
★ পূর্ব বা পশ্চিমের অবস্থান জানা যায় মূল মধ্য রেখা থেকে
★অক্ষ বা Axis হচ্ছে পৃথিবীর গোলাকৃত কেন্দ্র দিয়ে উত্তর দক্ষিনে কল্পিত
রেখা
★ পৃথিবীর কেন্দ্রে উৎপন্ন কোন ৩৬০°
★ নিরক্ষীয় তল থেকে উত্তর মেরুর কৌণিক দূরত্ব বা উৎপন্ন কোন ৯০°
★ সূর্যের উন্নতি পরিমাপ করা যায় সেক্সট্যান্ট যন্ত্রের সাহায্যে
★ সূর্যের অক্ষাংশ নির্ণয় করা হয় ধ্রুবতারার সাহায্যে
★ গ্রিনিচ মান মন্দির অবস্তিত যুক্তরাষ্ট্রের লন্ডনে
★ গ্রিনিচের দ্রাঘিমা ০°
★ দ্রাঘিমা নির্ণয় ও ব্যবহার এর দুটি পদ্ধতি
স্হানীয় সময়
গ্রিনিচের সময়
…………………………………………………
.
স্হানীয় সময়:
কোনো স্থানে মধ্যাহ্নে যখন সূর্য ঠিক মাথার উপরে আসে সেখানে দুপুর ১২ টা
ধরে প্রতি ৪ মিনিট সময়ের পার্থক্যে দ্রাঘিমার পার্থক্য হয় ১°।
ধরা যাক কোনো স্থানে দুপুর ১২ টা, সেখান থেকে ১০° পূর্বে কোনো স্থানের
সময় হবে
১২ টা + (৪*১০) = ১২ টা ৪০মিনিট
সে স্থানটি যদি পশ্চিমে হয় তবে
১২ টা - (৪*১০) = ১১ টা ২০ মিনিট
…………………………………………………
গ্রিনিচ সময় :
গ্রিনিচ এর দ্রাঘিমা ০° ধরা হয়। এবং দুই স্থানের সময়ের পার্থক্য অনুসারে
প্রতি ৪ মিনিট সময়ের পার্থক্যে ১° দ্রাঘিমার পার্থক্য ধরে ঐ স্থানের
দ্রাঘিমা নির্ণয় করা যায়। গ্রিনিচের পূর্ব দিকের দেশগুলো সময়ের হিসেবে
গ্রিনিচের চেয়ে এগিয়ে থাকে। এবং পশ্চিম দিকের দেশগুলো পিছিয়ে।
বাংলাদেশ গ্রিনিচ থেকে ৯০° পূর্বে অবস্থিত তাই সময়ের পার্থক্য ৬ ঘন্টা।
…………………………………………………
.
★ একই দ্রাঘিমায় ১৮৯° তে সময়ের পার্থক্য ২৪ ঘন্টা
★১৮০° দ্রাঘিমারেখাকে আন্তর্জাতিক তারিখ রেখা করা হয় ১৯৮৪ সালে
★ নিরক্ষরেখায় পৃথিবীর পরিধি সবচেয়ে বেশি
★ পৃথিবীর আবর্তনের বেগ বেশি নিরক্ষরেখায়
★ পৃথিবীর আবর্তন গতি অনুভব করতে পারা যায়না কারণ
পৃথিবীর আয়তনের তুলনায় আমরা খুবই ক্ষুদ্র
সবকিছু একই গতিতে আবর্তিত হচ্ছে
…………………………………………………
.
পৃথিবীর গতি দুই প্রকার
ক.আহ্নিক গতি
খ.বার্ষিক গতি
…………………………………………...
আহ্নিক গতির ফলাফল :
দিবারাত্রি সংঘটন
জোয়ার ভাটার সৃষ্টি
বায়ু প্রবাহ ও সমুদ্র স্রোত সৃষ্টি
তাপমাত্রার তারতম্য সৃষ্টি
সময় গননা বা সময় নির্ধারন
……………………………………………
বার্ষিক গতির ফলাফল :
দিবারাত্রির হ্রাস বৃদ্ধি
ঋতু পরিবর্তন
……………………………………………
★ উত্তর গোলার্ধে দীর্ঘতম দিন ২১ শে জুন ও ক্ষুদ্রতম রাত, ২৩ শে সেপ্টেম্বর
দিবা রাত্রি সমান
★ ২২ ডিসেম্বর দক্ষিণ গোলার্ধে দীর্ঘতম দিন
★ ২১ শে মার্চ ও ২৩ শে সেপ্টেম্বর সর্বত্র দিবারাত্রি সমান
★২১ শে মার্চ উত্তর গোলার্ধে বসন্তকাল
★ উত্তর গোলার্ধে যখন গ্রীষ্ম কাল দক্ষিণ গোলার্ধে তখন শীতকাল
★বাংলাদেশের ভৌগোলিক অবস্থান উত্তর গোলার্ধে
………………………………………………
ইংরেজি Map এর প্রতিশব্দ মানচিত্র
ল্যাটিন শব্দ Mappa থেকে Map
ল্যাটিন ভাষায় কাপরের টুকরো কে Mappa বলে।
সংগৃহীত:-