- Sat Aug 22, 2020 8:57 pm#3065
শিক্ষা ও কর্মজীবন
মৃণাল হক ১৯৭৭ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা ইন্সটিটিউটে ভর্তি হন। ১৯৮৪ সালে তিনি মাস্টার্স সম্পন্ন করেন।
১৯৯৫ সালে তিনি আমেরিকাতে পাড়ি জমান এবং সেখানে তার প্রথম কাজ শুরু করেন। নিউ ইয়র্ক সিটিতে অবস্থিত বাংলাদেশের দুতাবাসে তার প্রথম প্রদর্শনী হয়।
২০০২ সালে মৃণাল দেশে ফিরে আসেন এবং স্থায়ীভাবে বসবাস শুরু করেন। একই বছর তিনি নিজ উদ্যোগে নির্মাণ করেন মতিঝিলের বক ভাস্কর্যটি। ২০০৩ সালে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে নির্মিত গোল্ডেন জুবিলী টাওয়ার তারই শিল্পকর্ম।
রাজধানীসহ সারা দেশে তাঁর অসংখ্য ভাস্কর্য রয়েছে। দুর্জয় -রাজারবাগ পুলিশ লাইন তাঁর আরেকটি উল্লেখযোগ্য ভাস্কর্য। এছাড়া বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের সামনে গ্রিক দেবী থেমিসের অনুকরণে নির্মিত ভাস্কর্যটি তাঁর ছিল।রাজসিক ও কোতোয়ালও উল্লেখযোগ্য ভাস্কর্য।
মৃণাল হক ১৯৭৭ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা ইন্সটিটিউটে ভর্তি হন। ১৯৮৪ সালে তিনি মাস্টার্স সম্পন্ন করেন।
১৯৯৫ সালে তিনি আমেরিকাতে পাড়ি জমান এবং সেখানে তার প্রথম কাজ শুরু করেন। নিউ ইয়র্ক সিটিতে অবস্থিত বাংলাদেশের দুতাবাসে তার প্রথম প্রদর্শনী হয়।
২০০২ সালে মৃণাল দেশে ফিরে আসেন এবং স্থায়ীভাবে বসবাস শুরু করেন। একই বছর তিনি নিজ উদ্যোগে নির্মাণ করেন মতিঝিলের বক ভাস্কর্যটি। ২০০৩ সালে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে নির্মিত গোল্ডেন জুবিলী টাওয়ার তারই শিল্পকর্ম।
রাজধানীসহ সারা দেশে তাঁর অসংখ্য ভাস্কর্য রয়েছে। দুর্জয় -রাজারবাগ পুলিশ লাইন তাঁর আরেকটি উল্লেখযোগ্য ভাস্কর্য। এছাড়া বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের সামনে গ্রিক দেবী থেমিসের অনুকরণে নির্মিত ভাস্কর্যটি তাঁর ছিল।রাজসিক ও কোতোয়ালও উল্লেখযোগ্য ভাস্কর্য।