- Fri Jun 22, 2018 12:41 pm#267
১৯৭১ সালে আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধকে পাকিস্তান বারবার অপমানিত করে এই বলে যে ১৯৭১ সালের যুদ্ধ ছিল ভারত ও পাকিস্তানের যুদ্ধ। সে হিসেবে ১৯৭১ সালের পাক-ভারত যুদ্ধের সমাপ্তির পর ১৯৭২ সালের ৩ জুলাই ভারতের হিমাচল প্রদেশের রাজধানী সিমলা তে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে এক চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় । চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী অন্যদিকে পাকিস্তানের তৎকালীন প্রেসিডেন্ট জুলফিকার আলী ভুট্টো । চুক্তির মূল বিষয়বস্তু ছিল------
১)পরস্পর পরস্পরের জাতীয় সংহতি, আঞ্চলিক অখণ্ডতা, রাজনৈতিক স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বকে মর্যাদা দিবে।
২)পারস্পরিক বিরোধ সমূহের শান্তিপূর্ণ সমাধান করা হবে দ্বিপক্ষীয় আলাপ আলোচনার মাধ্যমে ।
৩)দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ক স্বাভাবিক করে তোলার জন্য ধাপে ধাপে ডাক, তার, স্থল ও আকাশপথে উভয় দেশের মধ্যে পূনরায় যোগাযোগ ব্যবস্থা স্থাপন করা হবে।
৪)জাতিসংঘের সনদ অনুযায়ী পারস্পরিক আঞ্চলিক অখণ্ডতা বা রাজনৈতিক স্বাধীনতার বিরুদ্ধে হুমকি প্রদর্শন বা বল প্রয়োগ করুনবে না ।
৫)প্রত্যেক দেশই তাদের স্ব স্ব সৈন্যদের স্ব স্ব দেশের আন্তর্জাতিক সীমানার মধ্যে সরিয়ে নিবে এবং ১৯৭১ সালের ১৭ ডিসেম্বর যুদ্ধ বিরতির ফলে জম্মু কাশ্মীরে সৃষ্ট রেখা মেনে নিবে।
৬)প্রত্যেকেই প্রত্যেকের বিরুদ্ধে বৈরী প্রচার বন্ধ করুনবে।
৭)দুই দেশের মধ্যে বানিজ্যিক ও অন্যান্য সহযোগিতার ব্যবস্থা করা হবে । বিজ্ঞান ও সাংস্কৃতিক বিনিময় কে উৎসাহ দেয়া হবে।
৮)দুটি রাষ্ট্রের সমস্যাদি আলোচনার জন্য মাঝে মাঝে দুই দেশের প্রতিনিধিগন বৈঠকে মিলিত হবেন ।
এই চুক্তি কোন দেশই একতরফাভাবে পরিবর্তন করতে পারবে না ।
১)পরস্পর পরস্পরের জাতীয় সংহতি, আঞ্চলিক অখণ্ডতা, রাজনৈতিক স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বকে মর্যাদা দিবে।
২)পারস্পরিক বিরোধ সমূহের শান্তিপূর্ণ সমাধান করা হবে দ্বিপক্ষীয় আলাপ আলোচনার মাধ্যমে ।
৩)দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ক স্বাভাবিক করে তোলার জন্য ধাপে ধাপে ডাক, তার, স্থল ও আকাশপথে উভয় দেশের মধ্যে পূনরায় যোগাযোগ ব্যবস্থা স্থাপন করা হবে।
৪)জাতিসংঘের সনদ অনুযায়ী পারস্পরিক আঞ্চলিক অখণ্ডতা বা রাজনৈতিক স্বাধীনতার বিরুদ্ধে হুমকি প্রদর্শন বা বল প্রয়োগ করুনবে না ।
৫)প্রত্যেক দেশই তাদের স্ব স্ব সৈন্যদের স্ব স্ব দেশের আন্তর্জাতিক সীমানার মধ্যে সরিয়ে নিবে এবং ১৯৭১ সালের ১৭ ডিসেম্বর যুদ্ধ বিরতির ফলে জম্মু কাশ্মীরে সৃষ্ট রেখা মেনে নিবে।
৬)প্রত্যেকেই প্রত্যেকের বিরুদ্ধে বৈরী প্রচার বন্ধ করুনবে।
৭)দুই দেশের মধ্যে বানিজ্যিক ও অন্যান্য সহযোগিতার ব্যবস্থা করা হবে । বিজ্ঞান ও সাংস্কৃতিক বিনিময় কে উৎসাহ দেয়া হবে।
৮)দুটি রাষ্ট্রের সমস্যাদি আলোচনার জন্য মাঝে মাঝে দুই দেশের প্রতিনিধিগন বৈঠকে মিলিত হবেন ।
এই চুক্তি কোন দেশই একতরফাভাবে পরিবর্তন করতে পারবে না ।