- Wed Sep 04, 2019 5:11 am#1653
প্রথম আলো সম্পাদকীয় ০১. ০৯.২০১৯
Bangla to English
নিরাপদ পানি ও স্বাস্থ্যবিধি
Safe water and hygiene
গত কয়েক দশকে বাংলাদেশের জনস্বাস্থ্য খাতে বেশ উন্নতি হয়েছে।
The public health sector of Bangladesh has improved greatly in the last few decades.
English
গড় আয়ু বেড়েছে, পুষ্টি পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে; নবজাতক ও প্রসূতিদের মৃত্যুর হার কমেছে। এই সব ক্ষেত্রেই অগ্রগতি হচ্ছে।
Average life expectancy has increased, nutritional status has improved; The death rate of newborns and infants has decreased. In all these cases progress is being made.
তা সত্ত্বেও বলা যাবে না যে জাতীয় অর্থনীতির বিকাশের সঙ্গে এই খাতের অগ্রগতি সামঞ্জস্যপূর্ণ।
Nevertheless, it cannot be said that the progress of this sector is consistent with the development of the national economy.
অর্থনৈতিক অগ্রগতির সুফল সমাজের সব অংশের কাছে পৌঁছাতে পারছে না।
The benefit of economic progress is not reaching all parts of society.
নিম্ন আয়ের বিপুল জনগোষ্ঠীর খাদ্য, পুষ্টি ও সার্বিক স্বাস্থ্যগত অবস্থার উন্নয়নে এখনো অনেক কিছু করণীয় আছে।
There are still a lot to be done in the development of food, nutrition and overall health conditions in the vast majority of low-income communities.
যেমন বিশুদ্ধ বা নিরাপদ খাওয়ার পানির প্রাপ্তি নিশ্চিত করা, কার্যকর পয়োনিষ্কাশন ও বর্জ্য ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে বাসস্থান-গৃহস্থালি ও কর্মস্থলের পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা নিশ্চিত করা এবং ব্যক্তি, পরিবার ও প্রাতিষ্ঠানিক পর্যায়ে যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণের সংস্কৃতি গড়ে তোলা।
For example ensure safe drinking water, to ensure proper hygiene and clean-up of the household and work safety, and developing a culture of proper hygiene at the individual, family and institutional level
বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ হলো, স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানগুলোর সামর্থ্য ও দক্ষতা বাড়ানো এবং সার্বিক ব্যবস্থাপনা উন্নত করা।
It is particularly important to increase the capacity and efficiency of healthcare institutions and improve overall management.
নিরাপদ খাওয়ার পানির ঘাটতি একটি বৈশ্বিক সমস্যায় পরিণত হয়েছে।
Safe drinking water shortages have become a global problem.
বাংলাদেশেও এই সমস্যা ক্রমেই বাড়ছে।
In Bangladesh, the problem is increasing.
রাজধানী ঢাকায় ওয়াসার সরবরাহ করা পানি অনেক এলাকার মানুষ নিয়মিত পায় না।
In the capital Dhaka, people from many areas do not get regular supply water provided by WASA.
দক্ষিণাঞ্চলীয় জেলাগুলোতে লবণাক্ততা বাড়ার ফলে নিরাপদ পানির সংকট প্রকটতর হচ্ছে। লবণাক্ত খাওয়ার পানি ওই এলাকায় প্রসূতি মৃত্যুর উচ্চ হারের বিশেষ কারণ হিসেবে এক গবেষণায় জানা গেছে।
In the southern districts, the problem of safe water is aggravating due to increasing salinity. Salt drinking water is the leading cause of high mortality rates in that area, according to a serearch report.
অনেক এলাকার ভূগর্ভস্থ পানিতে আর্সেনিকের মাত্রা বেশি থাকা বিরাট স্বাস্থ্যঝুঁকির কারণ হচ্ছে।
High levels of arsenic in groundwater are a major health hazard in many areas.
আর স্যানিটেশন ও হাইজিনের মান সারা দেশেই এখনো নিম্নপর্যায়ে রয়ে গেছে।
The quality of sanitation and hygiene is still low in all the countries.
গ্রামাঞ্চলের মনুষ্য বর্জ্য নিষ্কাশনে কিছুটা উন্নতি হয়েছে বটে, কিন্তু স্বাস্থ্যবিধি বা হাইজিন সম্পর্কে জনসচেতনতার অভাব এখনো ব্যাপক।গৃহস্থালির স্যানিটেশন ও হাইজিনের বিশেষ উন্নতি ঘটেনি।
Somewhat human waste extraction in the countryside has improved, but the lack of public awareness about hygiene or hymen is still widespread. Household sanitation and hygiene have not improved significantly.
স্বাস্থ্য পরিস্থিতির সঙ্গে চিকিৎসাব্যবস্থার সম্পর্ক অত্যন্ত নিবিড়।
The relationship of the health system with the health conditions is very close.
সরকারি হাসপাতাল ও স্বাস্থ্যকেন্দ্রগুলোয় পর্যাপ্তসংখ্যক চিকিৎসক ও নার্সের ঘাটতি বেশ আলোচিত সমস্যা। এই সমস্যা সমাধানের উদ্যোগ নেওয়া অবশ্যপ্রয়োজন।
The shortage of adequate number of doctors and nurses in public hospitals and health centers is a very discussed problem. It is necessary to take the initiative to solve this problem.
তবে শুধু চিকিৎসক ও নার্স দিয়ে রোগীদের সুচিকিৎসা নিশ্চিত করা সম্ভব নয়। কার্যকর রোগচিকিৎসা নিশ্চিত করতে হলে হাসপাতাল ও স্বাস্থ্যকেন্দ্রগুলোর কিছু বনিয়াদি প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতাও নিশ্চিত করতে হবে।
However, it is not possible to confirm patients' health with only doctors and nurses. In order to ensure effective treatment, some basic institutional capabilities of hospitals and health centers must also be ensured.
যথা: বিশুদ্ধ বা নিরাপদ পানির পর্যাপ্ত ব্যবস্থা রাখতে হবে, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বা স্যানিটেশন এবং হাইজিন বা স্বাস্থ্যবিধির অনুশীলন নিশ্চিত করতে হবে।
Namely: Adequate access to pure or safe water, cleanliness or sanitation and hygiene or hygiene practices must be ensured.
দেখা যাচ্ছে, আমাদের সরকারি ও বেসরকারি উভয় খাতের হাসপাতাল, ক্লিনিক ও স্বাস্থ্যকেন্দ্রগুলোয় এসবের প্রকট ঘাটতি রয়েছে।
It turns out that there is a significant shortage of hospitals, clinics and health centers in both our public and private sectors.
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ও জাতিসংঘের পানিবিষয়ক সংস্থা ইউএন ওয়াটার বিশ্বব্যাপী স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানগুলোয় নিরাপদ পানি, স্যানিটেশন ও হাইজিনের দিকে নিয়মিত দৃষ্টি রাখে।
The World Health Organization and the United Nations Water Affairs Organization UN Water regularly look at of safe water, sanitation and hygiene in healthcare organizations worldwide.
গত বৃহস্পতিবার তারা এ বিষয়ে ২০১৯ সালের বেসলাইন প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
Last Thursday, they released a baseline report of 2019.
সংক্ষেপে ‘ওয়াশ’ নামে এই প্রতিবেদনের তথ্য বিবেচনায় নিলে বোঝা সহজ হবে, আমাদের স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানগুলোর এসব ক্ষেত্রে পিছিয়ে থাকার কারণ কী।
Considering the information in this report briefly called 'Wash', it will be easy to understand what is the reason for our healthcare institutions lagging behind.
দেখা যাচ্ছে, এই খাতে বাংলাদেশে বার্ষিক মাথাপিছু ব্যয় হয় ৫৬০ টাকা। এর মধ্যে ৪০০ টাকা আসে সরকারি বরাদ্দ থেকে, বাকি ১৬০ টাকা মানুষ খরচ করে নিজের পকেট থেকে।
It is seen that the annual per capita expenditure of Bangladesh in this sector is 560 taka. Of these, 400 taka comes from the government allocation and the rest of 160 taka is spent from the people own pocket.
এই খাতে বাংলাদেশের মোট বার্ষিক বরাদ্দ ৬ হাজার ৪০০ কোটি টাকা। এটাকে ওই প্রতিবেদনে অর্থায়নের ঘাটতি বলে মন্তব্য করা হয়েছে।
The total annual allocation of Bangladesh in this sector is TK. 6, 400 crore. It has been commented on the report as a financing shortfall.
দক্ষিণ এশিয়ায় নেপাল, শ্রীলঙ্কায় এই খাতে বরাদ্দ বাংলাদেশের তুলনায় অনেক বেশি (বাংলাদেশে ৫ ডলার, নেপালে ১২ ডলার, শ্রীলঙ্কায় ১৮ ডলার)।
the allocation in this sector of in South Asia including Nepal, Sri Lanka is much higher than Bangladesh ($ 5 in Bangladesh, $ 12 in Nepal, 5 dollars in Sri Lanka).
সুতরাং আমাদের এ খাতে অর্থ বরাদ্দ অবশ্যই আরও বাড়াতে হবে।
So, we must increase the allocation of funds to this sector.
তবে শুধু অর্থ বরাদ্দ বাড়ালেই চলবে না, সে অর্থের সদ্ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে।
But not only will the money allocation increase, it should ensure the use of the money.
তবে শুধু অর্থ বরাদ্দ বাড়ালেই চলবে না, সে অর্থের সদ্ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে।
However, besides increasing the allocation of funds, we need to make sure that the money is utilized.
জাতিসংঘের টেকসই উন্নয়ন অভীষ্টের স্বাস্থ্য–সম্পর্কিত বৈশ্বিক লক্ষ্যমাত্রায় শামিল হতে হলে আমাদের অবশ্যই এসব দিকে মনোযোগ বাড়াতে হবে। তার আগে নিজেদের জন্য একটি জাতীয় লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করতে হবে।
We must pay attention to this in order to be involved in the global health-related goals of the UN Sustainable Development Mission. Before that, we have to set a national target ourselves.
Alomgir Kabir
Bangla to English
নিরাপদ পানি ও স্বাস্থ্যবিধি
Safe water and hygiene
গত কয়েক দশকে বাংলাদেশের জনস্বাস্থ্য খাতে বেশ উন্নতি হয়েছে।
The public health sector of Bangladesh has improved greatly in the last few decades.
English
গড় আয়ু বেড়েছে, পুষ্টি পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে; নবজাতক ও প্রসূতিদের মৃত্যুর হার কমেছে। এই সব ক্ষেত্রেই অগ্রগতি হচ্ছে।
Average life expectancy has increased, nutritional status has improved; The death rate of newborns and infants has decreased. In all these cases progress is being made.
তা সত্ত্বেও বলা যাবে না যে জাতীয় অর্থনীতির বিকাশের সঙ্গে এই খাতের অগ্রগতি সামঞ্জস্যপূর্ণ।
Nevertheless, it cannot be said that the progress of this sector is consistent with the development of the national economy.
অর্থনৈতিক অগ্রগতির সুফল সমাজের সব অংশের কাছে পৌঁছাতে পারছে না।
The benefit of economic progress is not reaching all parts of society.
নিম্ন আয়ের বিপুল জনগোষ্ঠীর খাদ্য, পুষ্টি ও সার্বিক স্বাস্থ্যগত অবস্থার উন্নয়নে এখনো অনেক কিছু করণীয় আছে।
There are still a lot to be done in the development of food, nutrition and overall health conditions in the vast majority of low-income communities.
যেমন বিশুদ্ধ বা নিরাপদ খাওয়ার পানির প্রাপ্তি নিশ্চিত করা, কার্যকর পয়োনিষ্কাশন ও বর্জ্য ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে বাসস্থান-গৃহস্থালি ও কর্মস্থলের পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা নিশ্চিত করা এবং ব্যক্তি, পরিবার ও প্রাতিষ্ঠানিক পর্যায়ে যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণের সংস্কৃতি গড়ে তোলা।
For example ensure safe drinking water, to ensure proper hygiene and clean-up of the household and work safety, and developing a culture of proper hygiene at the individual, family and institutional level
বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ হলো, স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানগুলোর সামর্থ্য ও দক্ষতা বাড়ানো এবং সার্বিক ব্যবস্থাপনা উন্নত করা।
It is particularly important to increase the capacity and efficiency of healthcare institutions and improve overall management.
নিরাপদ খাওয়ার পানির ঘাটতি একটি বৈশ্বিক সমস্যায় পরিণত হয়েছে।
Safe drinking water shortages have become a global problem.
বাংলাদেশেও এই সমস্যা ক্রমেই বাড়ছে।
In Bangladesh, the problem is increasing.
রাজধানী ঢাকায় ওয়াসার সরবরাহ করা পানি অনেক এলাকার মানুষ নিয়মিত পায় না।
In the capital Dhaka, people from many areas do not get regular supply water provided by WASA.
দক্ষিণাঞ্চলীয় জেলাগুলোতে লবণাক্ততা বাড়ার ফলে নিরাপদ পানির সংকট প্রকটতর হচ্ছে। লবণাক্ত খাওয়ার পানি ওই এলাকায় প্রসূতি মৃত্যুর উচ্চ হারের বিশেষ কারণ হিসেবে এক গবেষণায় জানা গেছে।
In the southern districts, the problem of safe water is aggravating due to increasing salinity. Salt drinking water is the leading cause of high mortality rates in that area, according to a serearch report.
অনেক এলাকার ভূগর্ভস্থ পানিতে আর্সেনিকের মাত্রা বেশি থাকা বিরাট স্বাস্থ্যঝুঁকির কারণ হচ্ছে।
High levels of arsenic in groundwater are a major health hazard in many areas.
আর স্যানিটেশন ও হাইজিনের মান সারা দেশেই এখনো নিম্নপর্যায়ে রয়ে গেছে।
The quality of sanitation and hygiene is still low in all the countries.
গ্রামাঞ্চলের মনুষ্য বর্জ্য নিষ্কাশনে কিছুটা উন্নতি হয়েছে বটে, কিন্তু স্বাস্থ্যবিধি বা হাইজিন সম্পর্কে জনসচেতনতার অভাব এখনো ব্যাপক।গৃহস্থালির স্যানিটেশন ও হাইজিনের বিশেষ উন্নতি ঘটেনি।
Somewhat human waste extraction in the countryside has improved, but the lack of public awareness about hygiene or hymen is still widespread. Household sanitation and hygiene have not improved significantly.
স্বাস্থ্য পরিস্থিতির সঙ্গে চিকিৎসাব্যবস্থার সম্পর্ক অত্যন্ত নিবিড়।
The relationship of the health system with the health conditions is very close.
সরকারি হাসপাতাল ও স্বাস্থ্যকেন্দ্রগুলোয় পর্যাপ্তসংখ্যক চিকিৎসক ও নার্সের ঘাটতি বেশ আলোচিত সমস্যা। এই সমস্যা সমাধানের উদ্যোগ নেওয়া অবশ্যপ্রয়োজন।
The shortage of adequate number of doctors and nurses in public hospitals and health centers is a very discussed problem. It is necessary to take the initiative to solve this problem.
তবে শুধু চিকিৎসক ও নার্স দিয়ে রোগীদের সুচিকিৎসা নিশ্চিত করা সম্ভব নয়। কার্যকর রোগচিকিৎসা নিশ্চিত করতে হলে হাসপাতাল ও স্বাস্থ্যকেন্দ্রগুলোর কিছু বনিয়াদি প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতাও নিশ্চিত করতে হবে।
However, it is not possible to confirm patients' health with only doctors and nurses. In order to ensure effective treatment, some basic institutional capabilities of hospitals and health centers must also be ensured.
যথা: বিশুদ্ধ বা নিরাপদ পানির পর্যাপ্ত ব্যবস্থা রাখতে হবে, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বা স্যানিটেশন এবং হাইজিন বা স্বাস্থ্যবিধির অনুশীলন নিশ্চিত করতে হবে।
Namely: Adequate access to pure or safe water, cleanliness or sanitation and hygiene or hygiene practices must be ensured.
দেখা যাচ্ছে, আমাদের সরকারি ও বেসরকারি উভয় খাতের হাসপাতাল, ক্লিনিক ও স্বাস্থ্যকেন্দ্রগুলোয় এসবের প্রকট ঘাটতি রয়েছে।
It turns out that there is a significant shortage of hospitals, clinics and health centers in both our public and private sectors.
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ও জাতিসংঘের পানিবিষয়ক সংস্থা ইউএন ওয়াটার বিশ্বব্যাপী স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানগুলোয় নিরাপদ পানি, স্যানিটেশন ও হাইজিনের দিকে নিয়মিত দৃষ্টি রাখে।
The World Health Organization and the United Nations Water Affairs Organization UN Water regularly look at of safe water, sanitation and hygiene in healthcare organizations worldwide.
গত বৃহস্পতিবার তারা এ বিষয়ে ২০১৯ সালের বেসলাইন প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
Last Thursday, they released a baseline report of 2019.
সংক্ষেপে ‘ওয়াশ’ নামে এই প্রতিবেদনের তথ্য বিবেচনায় নিলে বোঝা সহজ হবে, আমাদের স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানগুলোর এসব ক্ষেত্রে পিছিয়ে থাকার কারণ কী।
Considering the information in this report briefly called 'Wash', it will be easy to understand what is the reason for our healthcare institutions lagging behind.
দেখা যাচ্ছে, এই খাতে বাংলাদেশে বার্ষিক মাথাপিছু ব্যয় হয় ৫৬০ টাকা। এর মধ্যে ৪০০ টাকা আসে সরকারি বরাদ্দ থেকে, বাকি ১৬০ টাকা মানুষ খরচ করে নিজের পকেট থেকে।
It is seen that the annual per capita expenditure of Bangladesh in this sector is 560 taka. Of these, 400 taka comes from the government allocation and the rest of 160 taka is spent from the people own pocket.
এই খাতে বাংলাদেশের মোট বার্ষিক বরাদ্দ ৬ হাজার ৪০০ কোটি টাকা। এটাকে ওই প্রতিবেদনে অর্থায়নের ঘাটতি বলে মন্তব্য করা হয়েছে।
The total annual allocation of Bangladesh in this sector is TK. 6, 400 crore. It has been commented on the report as a financing shortfall.
দক্ষিণ এশিয়ায় নেপাল, শ্রীলঙ্কায় এই খাতে বরাদ্দ বাংলাদেশের তুলনায় অনেক বেশি (বাংলাদেশে ৫ ডলার, নেপালে ১২ ডলার, শ্রীলঙ্কায় ১৮ ডলার)।
the allocation in this sector of in South Asia including Nepal, Sri Lanka is much higher than Bangladesh ($ 5 in Bangladesh, $ 12 in Nepal, 5 dollars in Sri Lanka).
সুতরাং আমাদের এ খাতে অর্থ বরাদ্দ অবশ্যই আরও বাড়াতে হবে।
So, we must increase the allocation of funds to this sector.
তবে শুধু অর্থ বরাদ্দ বাড়ালেই চলবে না, সে অর্থের সদ্ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে।
But not only will the money allocation increase, it should ensure the use of the money.
তবে শুধু অর্থ বরাদ্দ বাড়ালেই চলবে না, সে অর্থের সদ্ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে।
However, besides increasing the allocation of funds, we need to make sure that the money is utilized.
জাতিসংঘের টেকসই উন্নয়ন অভীষ্টের স্বাস্থ্য–সম্পর্কিত বৈশ্বিক লক্ষ্যমাত্রায় শামিল হতে হলে আমাদের অবশ্যই এসব দিকে মনোযোগ বাড়াতে হবে। তার আগে নিজেদের জন্য একটি জাতীয় লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করতে হবে।
We must pay attention to this in order to be involved in the global health-related goals of the UN Sustainable Development Mission. Before that, we have to set a national target ourselves.
Alomgir Kabir
- By rafique