Get on Google Play

বিষয় ভিত্তিক প্রস্তুতি : বাংলা ভাষা ও সাহিত্য
#2922
প্রশ্ন: অভাগা যদ্যপি চায় সাগর শুকায়ে যায়- এ প্রবাদটির রচয়িতা কে?
উঃ মুকুন্দরাম।
প্রশ্ন: হে বঙ্গ, ভান্ডারে তব বিবিধ রতন তা সবে, (অবোধ আমি) অবহেলা করি, পর ধন লোভে মত্ত করিনু ভ্রমন এই কবিতাংশটুকু কোন কবি কে?
উঃ মধুসূদন দত্ত।
প্রশ্ন: আমার সন্তান যেন থাকে দুধে ভাতে – উক্তি কোন গ্রন্থের?
উঃ অন্নদামঙ্গল কাব্যের।
প্রশ্ন: যে জন দিবসে মনের হরষে জালায় মোমের বাতি এপংতির রচয়িতা কে?
উঃ কৃষ্ণচন্দ্র মজুমদার।
প্রশ্ন: পাখি সব করে রব রাতি পোহাইল।”- কার লেখা?
উঃ মদনমোহন তর্কালঙ্কারের।
প্রশ্ন: সাত কোটি সন্তানের হে মুগ্ধ জননী, রেখেছ বাঙালী করে মানুষ করনি। -কোন কবির উক্তি?
উঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
প্রশ্ন: স্বাধীনতা হীনতায় কে বাঁচিতে চায় হে- কার রচয়িতার অংশ?
উঃ রঙ্গলাল মুখপাধ্যায়।
প্রশ্ন: চিরসুখী জন ভ্রমে কি কখন ব্যথিত বেদন বুঝিতে পারে? কার রচনা?
উঃ কৃষ্ণচন্দ্র মজুমদার।
প্রশ্ন: তোমাদের পানে চাহিয়া বন্ধু আর আমি জাগিব না কোলাহল করি সারা দিনমান কারো ধ্যান ভাঙিব না। নজরুলের কোন কবিতার অংশ?
উঃ বাতায়ন পাশে গুবাক তরুর সারি।
প্রশ্ন: কোথায় স্বর্গ কোথায় নরক- পংক্তির রচয়িতা?
উঃ ফজলূল করিম।
প্রশ্ন: যুদ্ধ মানে শত্রু শত্রু খেলা, যুদ্ধ মানেই আমার প্রতি তোমার অবহেলা- কার কবিতার অংশ? q
উঃ নির্মলেন্দু গুন।
প্রশ্ন: আমার দেশের পথের ধুলা খাটি সোনার চাইতে খাঁটি কার রচনা?
উঃ সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত।
প্রশ্ন: আসাদের শার্ট আজ আমাদের প্রানের পতাকা।-পংক্তি কার?
উঃ শামসুর রাহমান।
প্রশ্ন: বিপদে মোরে রক্ষা কর এ নহে মোর প্রার্থনা বিপদে আমি না যেন করি ভয় উপরোক্ত অংশটি রবীন্দ্রনাথের কোন কবিতার?
উঃ দুরন্ত আশা।
প্রশ্ন: রক্ত ঝরাতে পারি না তো একা, তাই লিখে যাই এ রক্ত লেখা- পংক্তিটি কার রচিত?
উঃ কাজী নজরুল ইসলাম।
প্রশ্ন: বাংলার মুখ আমি দেখিয়াছি, তাই আমি পৃথিবীর রূপ দেখিতে চাই না আর- কোন কবির রচনা?
উঃ জীবনানন্দ দাশের।
প্রশ্ন: বাঁশ বাগানের মাথার উপর চাঁদ উঠেছে ঐ – পংক্তির রচয়িতা কে?
উঃ যতীন্দ্রমোহন বাগচী।
প্রশ্ন: ক্ষুধার রাজ্য পৃথিবী গদ্যময় পূর্ণিমার চাঁদ যেন ঝলসানো রুটি- পংক্তি কোন কবির?
উঃ সুকান্ত ভট্টাচার্য।
প্রশ্ন: মন্ত্রের সাধন কিংবা শরীর পাতন- উক্তি কার?
উঃ ভারতচন্দ্রের।
প্রশ্ন: প্রীতি ও প্রেমের পূন্য বাধনে যবে মিলি পরস্পরে, স্বর্গে আসিয়া দাঁড়ায় তখন আমাদেরি কুঁড়ে ঘরে।
উঃ স্বর্গ ও নরক শেখ ফজলূল করিম।
প্রশ্ন: জন্মেছি মাগো তোমার কোলেতে মরি যেন এই দেশে।- কবিতাংশটির কবি কে?
উঃ জন্মে্িছ এই দেশে। সুফিয়া কামাল।
প্রশ্ন: কত গ্রাম কত পথ যায় সরে সরে, শহরে রানার যাবেই পৌঁছে ভোরে। পংক্তি দুটির কবি কে?
উঃ রানার সুকান্ত ভট্টাচার্য।
প্রশ্ন: আমি থাকি মহাসুখে অট্টালিকা পরে তুমি কত কষ্ট পাও রোদ, বৃষ্টি, ঝড়ে। – কবিতাংশটি?
উঃ স্বাধীনতার সুখ রজনীকান্ত সেন।
প্রশ্ন: সংসারেতে ঘটিলে ক্ষতি লভিলে শুধু বঞ্চনা নিজের মনে না যেন মানি ক্ষয়- কবিতাংশটি?
উঃ আত্মত্রান রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
প্রশ্ন: মহাজ্ঞানী মহাজন, যে পথে করে গমন হয়েছেন প্রাতঃস্মরনীয়।- উক্তির কবিতা ও কার রচনা?
উঃ জীবন- সঙ্গীত, হেমচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়।
প্রশ্ন: সকলের তরে সকলে আমরা প্রত্যেকে মোরা পরের তরে।- কবিতাংশটি?
উঃ সুখ কামিনী রায়।
প্রশ্ন: আবার আসিব ফিরে ধানসিঁড়িটির তীরে এই বাংলায় হয়তো মানুষ নয় হয়তো বা শঙ্খচিল শালিকের বেশে।- কোন কবির রচনা?
উঃ আবার আসিব ফিরে জীবনানন্দ দাশ।
প্রশ্ন: হাজার বছর ধরে আমি পথ হাঁটিতেছে পৃথিবীর পথে সিংহল সমুদ্র থেকে নিশীদের অন্ধকারে মালয় সাগরে- এই উক্তিটি কার?
উঃ বনলতা সেন জীবনানন্দ দাশ।
প্রশ্ন: সব পাখি ঘরে আসে সব নদী ফুরায় এ জীবনের সব লেন দেন; থাকে শুধু অন্ধকার”- এই উক্তিটি কার?
উঃ বনলতা সেন জীবনানন্দ দাশ।
প্রশ্ন: আমি যদি হতাম বনহংস বনহংসী হতে যদি তুমি- কোন কবির রচনা?
উঃ আমি যদি হতাম জীবনানন্দের দাস।
প্রশ্ন: শোনা গেল লাশ কাটা ঘরে নিয়ে গেছে তারে; কাল রাতে ফাগুন রাতের চাঁদ মরিবার হলো তার সাধ”- উদ্ধৃত অংশটুকু কার রচনা?
উঃ জীবনানন্দ দাশের।
প্রশ্ন: সুরঞ্জনা, ঐখানে যেয়ো না তুমি বোলো নাকো কথা ওই যুবকের সাথে,”- উদ্ধৃত অংশটুকুর কবি কে?
উঃ সুরঞ্জনা জীবনানন্দ দাশ।
প্রশ্ন: হে সূর্য! শীতের সূর্য! হিমশীতল সুদীর্ঘ রাত তোমার প্রতীক্ষায় আমরা থাকি,”- কোন কবির রচনা?
উঃ সুকান্ত ভট্টাচার্য।
প্রশ্ন: অবাক পৃথিবী অবাক করলে তুমি, জন্মেই দেখি ক্ষদ্ধ স্বদেশ ভূমি। কোন কবির রচনা?
উঃ সুকান্ত ভট্টাচার্য।

সংগৃহীত
    Similar Topics
    TopicsStatisticsLast post
    0 Replies 
    693 Views
    by kajol
    0 Replies 
    359 Views
    by sajib
    0 Replies 
    207 Views
    by kajol
    0 Replies 
    185 Views
    by tasnima
    0 Replies 
    197 Views
    by mousumi

    বিষয় : রাষ্ট্রপতির কার্যালয়, আপন বিভাগের “[…]

    বিষয় : স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্[…]

    Amendment of Vacancy announcement for the post of […]